বৌদ্ধ ধ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Janilin.bappi (আলোচনা | অবদান)
→‎তথ্যসূত্র: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, সম্প্রসারণ
Janilin.bappi (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, সম্প্রসারণ
৪ নং লাইন:
[[File:Monkey gives honey to Buddha Shakyamuni, India, Bihar, probably Kurkihar, Pala dynasty, c. 1000 AD, black stone - Östasiatiska museet, Stockholm - DSC09270.JPG|thumb|250px| পদ্মাসনে ধ্যানে নিমগ্ন [[গৌতম বুদ্ধ]] ]]
 
'''বৌদ্ধ ধ্যান''' মূলত [[বৌদ্ধ ধর্ম|বৌদ্ধ ধর্মে]] ধ্যান চর্চাকে বোঝানো হয়। বৌদ্ধ ধর্ম তত্ত্বে এর উল্লেখ ভাবনা (মানসিক উন্নয়ন) এবং ধ্যান (মানসিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আলোকিত চিত্ত) বলে রয়েছে।<ref> ড. {{sfnp|জিনবোধি ভিক্ষু (|২০০৩), তথাগত বুদ্ধের বোধি বিধি, বুডিস্ট রিসার্চ এন্ড পাবলিকেশন সেন্টার, চট্টগ্রাম </ref>}}
 
বৌদ্ধ ধর্মে মুক্তির পথ, [[নির্বাণ]] অর্জনের জন্য এর প্রয়োজন অপরিহার্য। অশুভ ভাবনা,{{
২৬ নং লাইন:
|name="ব্রহ্ম-বিহার"
|চারি ব্রহ্ম-বিহার বলতে বুঝায় মৈত্রী করুণা মুদিতা উপেক্ষা সহগত চিত্ত নিয়ে অবস্থান করা। মৈত্রী- পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী সুখী হোক। করুণা- সকল প্রাণী দুঃখ থেকে মুক্তি লাভ করুক। মূদিতা -সমস্ত প্রাণী স্ত্রী-পুত্র ধন-জন নিয়ে সুখে বাস করুক; আপন সঞ্চিত সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত না হোক। উপেক্ষা -কর্মই সমস্ত প্রাণীর স্বকীয়। চারি ব্রহ্ম-বিহারের ইহাই সংক্ষেপার্থ। দেখুন, জিতেন্দ্র (২০২০), পৃ ৬৬ ।
}}সহ ধ্যানের বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরন করে নির্বাণ লাভ করা যায়। ধ্যানের এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে স্মৃতি, সমাধি, শমথ এবং বিপাসনার উন্নয়ন সাধন করা যায়। এই পদ্ধতি সমূহের নিয়মিত অনুশীলন চিত্ত বা মন প্রশান্ত হয়।<ref> Ibid </ref>{{sfnp|জিনবোধি|২০০৩}}
 
সব ধরনের বৌদ্ধ ধর্ম সঙ্ঘে ধ্যানের এই প্রকারের অনুশীলনের প্রচলন থাকলেও কিছু কিছু তফাত রয়েছে। থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্মে শমথ ও বিপাসনার প্রচলন দেখা যায়। চৈনিক ও জাপানি বৌদ্ধ ধর্মে সর্বস্তিবাদ এর চল বেশী দেখা যায়। আবার, তিব্বতী বৌদ্ধ ধর্মে দেবতা-যোগ এর প্রচলন দেখা যায়, যা শূন্যতা উপলব্ধি বা নির্বাণ লাভের জন্য ব্যবহার করা হয়।<ref> Rupert Gethin (1998), The Foundation of Buddhism, Oxford University Press, নিউয়র্ক, ISBN 978-0-19-289223-2 </ref>