সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Muntasir du (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Muntasir du (আলোচনা | অবদান)
৪৩ নং লাইন:
See also: [http://maps.google.com/maps/ms?ie=UTF8&hl=en&t=p&msa=0&msid=106484775090296685271.0004681a37b713f6b5950&ll=32.639375,-110.390625&spn=15.738151,25.488281&z=5 হালনাগাদ মানচিত্র], [http://maps.google.com/maps/ms?ie=UTF8&hl=en&source=embed&msa=0&msid=109496610648025582911.0004686892fbefe515012&ll=53.14677,0.878906&spn=10.248613,19.775391&z=6 H1N1 মানচিত্র]]]
 
২০০৯ এর সোয়াইন ফ্লু মহামারী ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে [[ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস|ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের]] নতুন এনডেমিক ([[:en:Endemic|Endemic]]) নিয়ে শুরু হয়েছে। যদিও সাধারণত একে সোয়াইন ফ্লু নামে ডাকা হয় কিন্তু ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের এ এনডেমিক শূকরে এখন ঘটতে দেখা যায় নি। একে H1N1 ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং 2009 H1N1 flu নামেও ডাকা হয়। এনিমেল হেলথ্‌ অর্গানিজেসন এর নাম প্রস্তাব করেছিল নর্থ আমেরিকান ইনফ্লুয়েঞ্জা। এপ্রিল ৩০, ২০০৯ এ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ওয়ার্ল্ড হেলথ্‌ অর্গানিজেসন/WHO) এটিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা A (H1N1) নামে ডাকা শুরু করে। মনে করা হয় এ মহামারীটি ২০০৯ এর মার্চ মাস থেকে শুরু হয়েছে। এ যাবৎ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। দেশগুলো হল [[যুক্তরাষ্ট্র]], [[নিউজিল্যান্ড]], [[কানাডা]], [[যুক্তরাজ্য]], [[স্পেন]], [[জার্মানি]], [[ইসরাইল]], [[নেদারল্যান্ড]], [[চীন]], [[সুইজারল্যান্ড]], [[অস্ট্রিয়া]], [[ডেনমার্ক]], [[হংকং]], [[দক্ষিণ কোরিয়া]]। [[২০০৯]] এর জুনের ১১২২ তারিখ নাগাদ সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্তের সংখ্যা ২৮৪৪,৭৭৭।২৮৭। যার মাঝে মৃত্যু ঘটেছে ১৪১১৮০ টি ক্ষেত্রে। বিশ্বের প্রায় সবকটি মহাদেশেই (৭৪ টি দেশে) এই ভাইরাসের উপস্থিতি চিহ্নিত করা হয়েছে। সব চাইতে বেশি আক্রান্ত পাওয়া গেছে [[যুক্তরাষ্ট্র|যুক্তরাষ্ট্রে]]। সেখানে ১৩১৭ হাজারের অধিক ব্যক্তি আক্রান্ত হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়<ref>[http://gamapserver.who.int/h1n1/atlas.html?select=ZZZ&filter=filter4,confirmed বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার নিয়মিত রিপোর্ট]</ref>।
 
===সূত্রপাত===
৫৩ নং লাইন:
 
 
===বাংলাদেশেবাংলাদেশ ও ভারতে সোয়াইন ফ্লু===
২০০৯ সালের ১৮ জুন বাংলাদেশে প্রথম সোয়াইন ফ্লু সনাক্তকরা হয়। ১৭ বছর বয়স্ক রোগী যুক্তরাষ্ট্র সফর করে দেশে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন। বাংলাদেশ সরকারের আইডিসিআর, আসিডিডিআর,বি ও সিডিসির সম্বন্নিত সার্ভাইলেন্স কার্যক্রমে রোগীর দেহে সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের উপস্থিতি নির্নয় করা হয়। তবে রোগী ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেন। এ যাবৎ বাংলাদেশে সোয়াইন ফ্লুর কারনে কোন মৃত্যুর ঘটনা রিপোর্ট করা হয়নি। <ref>[http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=52221&hb=2 বিডি নিউজ ২৪]</ref> ভারতে এ যাবৎ ত্রিশ জন সোয়াইন ফ্লু ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সনাক্ত করা হলেও, কোন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায় নি।
 
==তথ্যসূত্র==
{{reflist|2}}