সাধু ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আলবি রেজা (আলোচনা | অবদান)
অসম্পূর্ণ কাজ।আশা করা যায় অসংঘবদ্ধ এ নিবন্ধকে পরবর্তীতে আরও সমৃদ্ধ করা সম্ভব হবে।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আলবি রেজা (আলোচনা | অবদান)
অসম্পূর্ণ কাজ। পরবর্তীতে আরও সংস্কার করা আবশ্যক।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
{{শিরোটীকা| এই নিবন্ধ সাধু-চলিত শব্দের পার্থক্যবিষয়ক কোনো শব্দকোষ নয়}}
{{cleanup-reorganize|date=এপ্রিল ২০১৫}}
সাধু ভাষা হলো [[বাংলা]] লেখ্য গদ্যের অপেক্ষাকৃত প্রাচীন রূপ। এর নবীন ও বর্তমানে বহুল প্রচলিত রূপটি হলো [[চলিত]]। সাধু ভাষা অনেকটা [[ধ্রুপদী]] বৈশিষ্ট্যের এবং চলিত ভাষা অপেক্ষা স্বল্প প্রাঞ্জল। "সাধু" শব্দের এক অর্থ শিষ্ট, মার্জিত বা ভদ্ররীতি সঙ্গত। [[রামমোহন রায়|রাজা রামমোহন রায়]] তাঁর "বেদান্ত গ্রন্থ" রচনাটিতে শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস|শেষাংশ=আলম|প্রথমাংশ=মাহবুবুল|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=৩৯১|আইএসবিএন=}}</ref>
{{উৎসহীন|date=এপ্রিল ২০১৫}}
[[বাংলা]] লেখ্য গদ্যের অপেক্ষাকৃত প্রাচীন রূপ; এর নবীন ও বর্তমানে বহুল প্রচলিত রূপটি হলো [[চলিত]]। সাধু ভাষা অনেকটা [[ধ্রুপদী]] বৈশিষ্ট্যের এবং চলিত ভাষা সর্বসাধারণের জীবন-ঘনিষ্ঠ। ভাষার এই দ্বিধারিক প্রপঞ্চকে বলা হয় দ্বি-ভাষারীতি।
{{Infobox language
| name = সাধু ভাষা
১৫ ⟶ ১৪ নং লাইন:
| isoexception = historical
}}
সাধু ভাষার বাক্যরীতি অনেকটা সুনির্ধারিত। এ ভাষায় [[তৎসম]] শব্দের প্রয়োগ বেশি।অধিক। এতে [[সর্বনাম]], [[ক্রিয়াপদ]] প্রভৃতির রূপ মৌখিক ভাষার রূপ অপেক্ষা পূর্ণতর। চলিত ভাষা সর্বদাই নতুন নতুন ধ্বনি-পরিবর্তন করে। কিন্তু সাধু ভাষায় শব্দের রূপান্তর খুব বেশিতেমন দেখা যায় না। যেমন, চলিত ভাষায় স্বরসঙ্গতি ও অভিশ্রুতির প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষণীয়, কিন্তু সাধু ভাষায় তেমনটা দেখা যায় না। চলিত ভাষা অপেক্ষাকৃত চটুল এবং সাধু ভাষা গম্ভীর; তবে ব্যঙ্গরচনা বা রম্যরচনায় চলিত ভাষার মতো সাধু ভাষারও সফল ব্যবহার হতে পারে। অন্যদিকেতবে সাধু ভাষায় আছে এক রকমধরণের স্বাভাবিক আভিজাত্য ও ঋজুতা।
 
==প্রয়োগ==