ওয়েবার (একক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০৯ নং লাইন:
|accessdate = 2018-04-19
}}</ref>
 
১৯৩০ সালে, টি সি ওয়ান স্থির করে যে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র শক্তি ('''H''') চৌম্বকীয় ফ্লাক্স ঘনত্ব ('''B''') -এর থেকে আলাদা প্রকৃতির<ref name=HistorySIroleIECunits/> এবং উভয়ের জন্য আলাধা একক স্থির করতে তারা উদ্যোগী হয়। ১৯৩৫ সালে টি সি ওয়ান [[চৌম্বক ফ্লাক্স]] -এর একক [[আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি]] অনুসারে ওয়েবার এবং [[সিজিএস পদ্ধতি]] অনুসারে ম্যাক্সয়েল রাখার প্রস্তাবনা দেয়।
 
১৯৩৫ সালে, অধ্যাপক গ্রেগরি তড়িৎ চুম্বকীয় ক্ষেত্রে চারটি মূল একক যুক্ত একটি পরিমাপ পদ্ধতির প্রচলন করে যা গ্রেগরি পদ্ধতি নামে জনপ্রিয় হয়।<ref name="IEChistory1906to1956">
{{cite book
|last = Ruppert |first = Louis
|title = Brief History of the International Electrotechnical Commission
|url = http://www.iec.ch/about/history/documents/pdf/IEC%20History%201906-1956.pdf
|page = 5
|date = 1956
|publisher = International Electrotechnical Commission
|accessdate = 2018-04-19
}}</ref> সেই একই বছরে টিসি ১ "বৈদ্যুতিক এবং চৌম্বকীয় চৌম্বক এবং ইউনিটগুলির" দায়িত্বে তাদের নতুন কমিটি টিসি ২৪-কে দিয়ে দেয় যার পরে গ্রেগরি পদ্ধতি আরও বহুল জনপ্রিয় হয়। এর ফলে তড়িৎ চুম্বকীয় ক্ষেত্রে [[আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি]] এবং [[সিজিএস পদ্ধতি]]র বিভিন্ন এককের মধ্যে সাম্য প্রতিষ্ঠা হয়।<ref>
{{cite web
|first = Anthony |last = Raeburn
|year =
|title = Overview: IEC technical committee creation: the first half-century (1906-1949)
|url = http://www.iec.ch/about/history/overview/history_1906-1949.htm
|publisher = International Electrotechnical Commission
|accessdate = 2018-04-19
}}</ref>
 
 
==তথ্যসূত্র==