জোহরা বেগম কাজী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎জন্ম ও শিক্ষাজীবন: বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে, লিংক সংযোজন, অক্ষম লিঙ্ক বিয়োগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩০ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
জোহরা বেগম কাজী ১৯১২ সালের ১৫ অক্টোবর অবিভক্ত ভারতের [[মধ্য প্রদেশ]]ের রাজনান গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন৷ তাঁর পিতার নাম ডাক্তার কাজী আব্দুস সাত্তার ও মায়ের নাম মোসাম্মৎ আঞ্জুমান নেসা। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[মাদারীপুর জেলা|মাদারীপুর জেলার]] কালকিনি থানার গোপালপুর গ্রামে। তিনি ১৯২৯ সালে আলিগড় মুসলিম মহিলা স্কুল থেকে প্রথম বাঙালি মুসলিম আলিগড়ি-অধ্যেতা হিসাবে এসএসসি পাশ করেন। ২৩ বছর বয়সেই তিনি [[দিল্লি]]র লেডি হাডিং মেডিক্যাল কলেজ থেকে ১৯৩৫ সালে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে এমবিবিএস উত্তীর্ণ হন৷<ref>{{cite news|title=আমার প্রিয় শিক্ষক|author=শাহলা খাতুন|URL=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2009-11-11/news/18583|publisher=দৈনিক প্রথম আলো}}</ref>। এজন্য পুরস্কার হিসেবে পান ভাইসরয় পদক।<ref>
 
== কর্মজীবন ==
১৯৩৫ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করার পর জোহরা বেগম কাজী কর্মজীবনে প্রবেশ করেন৷ তিনি প্রথমে ইয়োথমাল ওয়েমেন্স(ওমেন্স পাবলিক) হাসপাতালে ডাক্তার হিসেবে যোগদেন৷ এরপর বিলাসপুর সরকারি হসপিটালে যোগ দেন৷ পরবর্তীকালে মানুষের সেবার জন্য [[মহাত্মা গান্ধী]] নির্মাণ করেন সেবাগ্রাম৷[[সেবাগ্রাম]]৷ এই সেবাগ্রামে অবৈতনিকভাবে কাজ করেন জোহরা বেগম কাজী৷জোহরা৷ এছাড়াও তিনি [[ভারত|ভারতের]] বিভিন্ন বেসরকারীবেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডাক্তার হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। [[বঙ্গভঙ্গ (১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের)|বঙ্গভঙ্গ]]ের পর তিনি [[ঢাকা|ঢাকায়]] চলে আসেন৷ <ref>[http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=13&dd=2010-11-07&ni=38601 দৈনিক জনকন্ঠ]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=মে ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> ১৯৪৮ সালে তিনি [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ]] এবং হাসপাতালে যোগ দেন৷ ঢাকা মেডিকেল কলেজঢামেক হাসপাতালে কর্মরত অবস্থায় অবসর সময়ে তিনি [[সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালেহাসপাতাল অনারারি(ঢাকা)]]-এ কর্ণেলসাম্মানিক কর্নেল হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন৷ মিডফোর্ডমিটফোর্ড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং(বর্তমানে ঢাকা[[স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেহাসপাতাল]]) তিনি গাইনোকোলজি বিভাগের প্রধান ও অনারারি প্রফেসর ছিলেন৷এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত অবস্থায় অবসর সময়ে তিনি সম্মিলিত[[স্ত্রীরোগ সামরিক হাসপাতালেপ্রসূতিবিদ্যা]] অনারারিবিভাগের কর্নেলপ্রধান হিসাবেও দায়িত্বসাম্মানিক পালনঅধ্যাপিকা করেন৷ছিলেন৷ ১৯৭৩ সালে চাকরি থেকে অবসর নেবার পর বেশকিছুবেশ কিছু বছর হলিফ্যামিলিহলি ফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালে কনসালটেন্টপরামর্শক (কনসালট্যান্ট) হিসাবে চিকিৎ‍সা সেবা প্রদান করেন৷ পরবর্তীকালে তিনি [[বাংলাদেশ মেডিকেলেমেডিকেল কলেজ]]ে অনারারীসাম্মানিক অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন৷
 
ঢাকা মেডিকেলে দায়িত্ব পালন করার সময় নারী রোগীদের চিকিৎসা সংক্রান্ত কুসংস্কার তাকে আহত করে। তিনি তাদের সাথে সরাসরি কথা বলে তাদের ভুল ধারণা দূর করার চেষ্টা করতেন। তারতাঁর কারণে পরবর্তীতে চিকিৎসা শাস্ত্রে এদেশে মেয়েনারী শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়। <ref name =tds>{{cite news|URL=http://www.thedailystar.net/news-detail-62300|title=A tribute to Dr Zohra Kazi|author=মুহাম্মাদ মুরাদ লতিফ|প্রকাশক=দ্য ডেইলি স্টার}}</ref>
 
== পুরস্কার, স্বীকৃতি ও সম্মাননা ==