আতাউল করিম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: তথ্যসূত্র স্থানান্তর
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩২ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
পড়ালেখা শেষ করে তিনি [[আরকানস বিশ্ববিদ্যালয়|আরকানস বিশ্ববিদ্যালয়ে]] সহকারি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে। ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দে উইচিটা স্টেট ইউনিভার্সিটিত্র তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগে সহকারি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ ডেইটনে সহকারি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৮ সালে তিনি সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৩ সালে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ডেইটন বিশ্ববিদ্যালয়েই তিনি ইলেক্ট্রো-অপটিক্স প্রোগ্রামের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৯১ থেকে ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত।। ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি সেখানে তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দে ওহিও'র রাইট প্যাটার্সন বিমান ঘাঁটিতে এভিওনিক্স পরিচালক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি টেনেসী বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং ২০০০ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ২০০০ সালে তিনি সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউ ইয়র্কে তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলের ডীন হিসেবেও কর্মরত ছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি নরফোকে অবস্থিত [[ওল্ড ডোমিনয়ন ইউনিভার্সিটি|ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির]] তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বর্তমানে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট (গবেষণা) হিসেবে কর্মরত।কর্মরত‌ ছিলেন।<ref name="BSB">"বাঙালি গবেষক ড. আতাউল করিম", ''বাংলাদেশের সেরা বিজ্ঞানী'', হিটলার এ. হালিম; প্রকাশনালয়: শিকড়, বাংলাবাজার, ঢাকা। প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দ। প্রবেশের তারিখ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
==ব্যক্তিগত জীবন==