শেখ মুজিবুর রহমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
→‎কারাভোগ: সংশোধন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৯৫ নং লাইন:
=== ইয়াহিয়া-মুজিব-ভুট্টো বৈঠক ===
{{আরও দেখুন|অপারেশন সার্চলাইট}}
 
১০ই মার্চ সংসদীয়নির্বাচিত গ্রুপের<!--১২ দলেরজন -->সংসদীয় ১২ জনশীর্ষস্থানীয় নেতাকে ইয়াহিয়া খান বৈঠকের আমন্ত্রণ জানালে শেখ মুজিব তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৫ই মার্চে অসহযোগ আন্দোলনের জন্য<!-- কে --> সুনির্দিষ্ট ৩৫টি<!-- তালিকা প্রয়োজন --> নির্দেশনা জারি করেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসেন এবং ১৬ই মার্চ শেখ মুজিবের সঙ্গে সরকার গঠন ও ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে আলোচনা শুরু করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.dailysangram.com/post/399148-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC |শিরোনাম=স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা পর্ব |শেষাংশ=হামিদ |প্রথমাংশ=আশিকুল |তারিখ=৯ ডিসেম্বর ২০১৯ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ |প্রকাশক=দৈনিক সংগ্রাম আর্কাইভ}}</ref> কিন্তু একই সঙ্গে সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালানোর পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকে। ''বেলুচিস্তানের কসাই''<!-- তথ্যসূত্র --> হিসেবে পরিচিত জেনারেল [[টিক্কা খান|টিক্কা খানকে]] পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হিসেবে ঢাকায় প্রেরণের পাশাপাশি সৈন্য ও অস্ত্রশস্ত্র পাঠানো হতে থাকে। ১৯শে মার্চ ইয়াহিয়া-মুজিব তৃতীয় দফা বৈঠক হয়। ২১শে মার্চ আলোচনায় যোগ দিতে জুলফিকার আলী ভুট্টো ও ১২ জন উপদেষ্টা<!-- সফরসঙ্গী --> ঢাকা আসেন। ২২শে মার্চ ভুট্টো-মুজিবের ৯০ মিনিটের একটি বৈঠক হয়।<ref name="ই" /> অনেক আশাবাদ ব্যক্ত করা সত্ত্বেও ভুট্টো-মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক সফল হয়নি। ২৩শে মার্চ<!-- কোথায় --> প্রতিরোধ দিবস পালন করা হয়। ২৫শে মার্চ ভুট্টো-ইয়াহিয়া রুদ্ধদ্বার বৈঠকের পর ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে বাঙালি নিধনযজ্ঞের সবুজ সংকেত [[অপারেশন সার্চলাইট]] প্রদান করে সন্ধ্যায় গোপনে পশ্চিম পাকিস্তান যাত্রা করেন। উইং কমান্ডার এ. কে. খন্দকার শেখ মুজিবকে বিষয়টি জানান। ২৫শে মার্চ রাত ১২টা ২০ মিনিটে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং ঐদিনই রাত ১টা ১০ মিনিটে তাকে গ্রেফতার করে ঢাকা সেনানিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/55918 |শিরোনাম=বঙ্গবন্ধুর গ্রেপ্তারবরণ ও স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার সুযোগ নিয়ে অযথা বিতর্ক |শেষাংশ=হক |প্রথমাংশ=মুহাম্মদ শামসুল |তারিখ=২৫ মার্চ ২০১৯ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ |প্রকাশক=বিডিনিউজ২৪}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7 |শিরোনাম=সংবাদপত্রের পাতা থেকে: বিশ্ব গণমাধ্যমে স্বাধীনতা যুদ্ধ (সপ্তম পর্ব) |শেষাংশ=জাহিদ |প্রথমাংশ=আবদুল্লাহ |তারিখ=২৬ এপ্রিল ২০১৯ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ |প্রকাশক=প্রথম আলো}}</ref>
 
== কারাভোগ ==