সোহরাওয়ার্দী উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সংক্রান্ত যেসব ঐতিহাসিক ঘটনা অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেগুলিকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে এখানে ‘শিখা চিরন্তন’ স্থাপন করা হয়েছে এবং একইসাথে তার পাশেই যেখানে পাকিস্তানি সেনাগণ আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেছিল সেখানে গড়ে তোলা হচ্ছে স্বাধীনতা টাওয়ার।
 
১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে [[আওয়ামী লীগ]] ক্ষমতায় এলে এখানে [[স্বাধীনতা স্তম্ভ]] ও [[শিখা চিরন্তন]] নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। স্বাধীনতা স্তম্ভ প্রকল্পের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ [[জনতার দেয়াল]] নামে ২৭৩ ফুট দীর্ঘ একটি দেয়ালচিত্র। এটি ইতিহাসভিত্তিক [[টেরাকোটা|টেরাকোটার]] পৃথিবীর দীর্ঘতম ম্যুরাল। এর বিষয়বস্তু ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস। এ ছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খনন করা হয়েছে একটি কৃত্রিম জলাশয় বা লেক। ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে [[চারদলীয় জোট সরকার]]-এর শাসনামলে আমলে উদ্যানের ভেতর [[ঢাকা জেলা|ঢাকা জেলার]] শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা সংবলিত একটি স্থাপনা তৈরি করা হয়।<ref name="প্রথম আলো দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদ"/> জনতার দেয়াল টেরাকোটা ম্যুরালের নিচের অংশে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে [[স্বাধীনতা জাদুঘর]]।<ref>[https://www.thedailystar.net/bangla/anandadhara/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0-79024 স্বাধীনতা জাদুঘর, ডেইলি স্টার, ২৩ মার্চ ২০১৭]</ref> এখানে দেশের বৃহত্তম মুক্তমঞ্চ অবস্থিত, যেটি ২০১১ সালের ৭ মার্চ থেকে বিভিন্ন শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনুষ্ঠানের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে। <ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2011-06-16/news/162658 মুক্তমঞ্চের যাত্রা শুরু, প্রথম আলো, ১৬ জুন ২০১১]</ref>
 
==ছবির হাট==