ইসমাইলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{উৎসহীন}} ও {{পরিষ্করণ-পুনঃসংগঠন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
Afeef Arfan Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{উৎসহীনবিশেষজ্ঞদের ধারণা|date=জুলাই ২০১৮}}
{{পরিষ্করণ-পুনঃসংগঠনজাইন্না|date=জুলাই ২০১৮}}
শিয়াদের প্রধান দু'টি শাখার একটি বার ইমামে ও অপরটি সাত ইমামে বিশ্বাসী।সাত ইমামে বিশ্বাসীদের সপ্তম ইমাম হলেন ৬ষ্ঠ ইমাম জাফর আস সাদিকের বড় ছেলে ইসমাইল যাকে তিনি প্রথমে ইমাম হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছিলেন।কিন্তু পরবর্তিতে তাঁর মৃত্যুর পর বাবা ২য় ছেলে ইসমাইলের ছোট ভাই মুসাকে ইমাম মনোনয়ন দেন।সপ্তম ইমাম মুসাকে ইমাম হিসেবে যারা মেনে নিয়ে পরবর্তী ১২তম ইমামকে ইমাম মাহদি হিসেবে শেষ ইমাম মেনে চলেন তারা দ্বাদশ ইমামে বিশ্বাসী শিয়া।আর যারা ইসমাইলকে গায়েব হয়ে আছেন, যে কোন সময় তিনি পাপপূর্ণ সমাজ সংস্কারের জন্য জগতে ইমাম মাহদি রূপে হাজির হবেন এবং মুসা নয়,বরং তিনিই একমাত্র বৈধ ইমাম বলে বিশ্বাস করেন তারাই ইসমাইলীয় শিয়া।উত্তর আফ্রিকার ফাতেমি খেলাফত,আলামুত দুর্গের গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়,ভারত বর্ষের খাজা ও সর্বশেষ আগা খান উনারা সকলেই ইসমাইলি সম্প্রদায়ের।হালাকু খান আলামুত দুর্গ ধ্বংস করে নির্বিচারে তাদের হত্যা করা শুরু করলে পালিয়ে পুর্ব দিকে ভারতে ও দক্ষিণ দিকে বাহরাইন বা আরো দক্ষিণে দক্ষিণ আরব ইয়েমেনে চলে যায়।আর ভারতে যারা আসেন তারা সুন্নি মুসলিম শাসকদের নির্যাতন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রকাশ্যে হিন্দু ধর্মের আচার আচরণ পালন শুরু করলেন।এভাবেকরলেন। এভাবে ভারতে ধর্মীয় নতুন মাত্রা সৃস্টিসৃষ্টি হয়।এছাড়াওহয়। এছাড়াও ভারতীয় মুসলিম সংস্কৃতির নতুন ধারা সুফিবাদের মজ্জুব শাখা প্রসারে তাদেরই অবদান বেশি বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।তবেধারণা। তবে সালিক শাখার খেলাফত ধারণাটিও তাদের থেকেই চলে এসেছে বলে পন্ডিতদেরবিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস।
 
[[বিষয়শ্রেণী:শিয়া ইসলামেরসম্প্রদায় শাখা]]