বাংলাদেশের অর্থনীতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Showad kabir (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭১ নং লাইন:
বর্তমানে 'বিদেশি আয়' (রেমিট্যান্স) এবং 'তৈরি পোশাক শিল্প' (গার্মেন্টস) বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। যদিও তৈরি পোশাক শিল্প (রপ্তানি) থেকে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে থাকে কিন্তু একইসাথে বিদেশ থেকে এর কাঁচামাল ক্র‍য়ে খরচ থাকার কারণে এককভাবে অভিবাসন খাতই (রেমিট্যান্স) বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম উৎস। আবার, বাংলাদেশ রপ্তানির চেয়ে বেশি পরিমাণে আমদানি করার কারণে,বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে যে ঘাটতি ঘটে তা প্রধানত 'রেমিট্যান্স' এর মুদ্রা ব্যবহার করে মেটানো হয়ে থাকে। বাংলাদেশ 'প্রবাসী আয়ের' (রেমিট্যান্স) মাধ্যমেই প্রধানত তাদের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন (বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ) বাড়িয়ে থাকে। ২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী বেশি রেমিট্যান্স আসা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৯ম।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/economy/article/1628402/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6|শিরোনাম=প্রবাসী আয়ে বিশ্বে নবম বাংলাদেশ|তারিখ=2019-12-09|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-22}}</ref>
 
২০১৯২০২০সালে সালেবিশ্ব বাংলাদেশেমন্দা রেমিট্যান্সস্বত্তেও এসেছেবাংলাদেশের রেমিট্যান্স লাখআয় ৫৫ছিল হাজার ৭৬৩২৫০০ কোটি ৩৫মার্কিনডলার লাখযা টাকা২০১৯ ('''১,৮৩৩সালে কোটিছিল মার্কিন১৯০০ ডলার''') যা ২০১৮ সালের তুলনায় ২০কোটি শতাংশমার্কিনডলার বেশি। ২০১৮, ২০১৭, ২০১৬ ও ২০১৫ সালে রেমিট্যান্স এসেছে যথাক্রমে ১,৫৫৩, ১,৩৫৩, ১,৩৬১ ও ১,৫৩১ কোটি মার্কিন ডলার।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bhorerkagoj.com/2020/01/04/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a6%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a7%80-%e0%a6%ac%e0%a6%9b%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%b8/|শিরোনাম=বিদায়ী বছরে রেমিট্যান্স ১৮৩৩ কোটি ডলার- ২০১৯ সালের রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=ভোরের কাগজ|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref>
 
বাংলাদেশে প্রতিবছর ইদের পূর্বে বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স আসে এবং ২০২০ সাল থেকে সরকার প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স এর উপর ২ শতাংশ হারে (১০০ টাকায় ২ টাকা) প্রণোদনা দিচ্ছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.dailyinqilab.com/article/240957/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8|শিরোনাম=রেকর্ড রেমিট্যান্স|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=দৈনিক ইনকিলাব|ভাষা=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-22}}</ref>