রামকৃষ্ণ পরমহংস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Preetidipto.21 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Minorax (আলোচনা | অবদান)
৭৩১ নং লাইন:
 
== উপদেশ ==
[[চিত্র:Ramakrishna at studio.jpg|thumb|righright|শ্রীরামকৃষ্ণের ফটোগ্রাফ - কলকাতার রাধাবাজারে দ্য বেঙ্গল ফটোগ্রাফার্স স্টুডিওতে তোলা ছবি, তারিখ ১০ ডিসেম্বর, ১৮৮১]]
{{মূল নিবন্ধ|রামকৃষ্ণ পরমহংসের উপদেশ}}<br />
লোকশিক্ষক হিসাবে রামকৃষ্ণ পরমহংস ছিলেন খুবই জনপ্রিয়। গ্রাম্য বাংলায় ছোটো ছোটো গল্পের মাধ্যমে দেয় তার উপদেশাবলি জনমানসে বিস্তার করেছিল ব্যাপক প্রভাব।<ref name="ninian"/> ঈশ্বর-উপলব্ধিই তিনি মানবজীবনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য বলে মনে করতেন।<ref>''Kathamrita'', 1/10/6</ref> শ্রীরামকৃষ্ণের মতে, কাম ও অর্থই মানুষকে ঈশ্বরের পথ হতে বিচ্যুত করে; তাই “কাম-কাঞ্চন” বা “কামিনী-কাঞ্চন” ত্যাগের পথই তার কাছে ছিল ঈশ্বরের পথ।<ref>Jackson, pp. 20-21.</ref> জগতকে তিনি ‘মায়া’ বলে উল্লেখ করেছেন। তার মতে জগতের অন্ধকার শক্তি ‘অবিদ্যা মায়া’ (অর্থাৎ, কামনা, বাসনা, লোভ, মোহ, নিষ্ঠুরতা ইত্যাদি) মানুষকে চেতনার সর্বনিম্ন স্তরে নামিয়ে আনে। এই মায়া মানুষকে [[কর্ম|কর্মের]] বন্ধনে আবদ্ধ করে। অন্যদিকে সৃষ্টির আলোকময় শক্তি ‘বিদ্যা মায়া’ (অর্থাৎ, আধ্যাত্মিক গুণাবলি, জ্ঞান, দয়া, শুদ্ধতা, প্রেম ও ভক্তি) মানুষকে চৈতন্যের সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যায়।<ref>Neevel, p. 82.</ref>