ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Showad kabir (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Showad kabir (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১২ নং লাইন:
 
==রমেন্দ্রনারায়ণের প্রত্যাবর্তন==
রমেন্দ্রনারায়ণের শবদেহ গায়েব হয়ে যাওয়ার গুজব আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ে। এও শোনা যেতে থাকে যে, রমেন্দ্রনারায়ণকে জীবিত দেখা গেছে। বাংলার সর্বত্র লোক মারফত অনুসন্ধান চালানো হয়। গুজববলা রটেশুরু যে, কুমার রমেন্দ্রনারায়ণ বেঁচে আছেন, এবং সন্ন্যাস ব্রত গ্রহণ করেছেন। রমেন্দ্রনারায়ণের বোন জ্যোতির্ময়ী এই ব্যাপারে খোঁজ করতে শুরু করেন, এবং বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে, কুমার রমেন্দ্রনারায়ণ সন্ন্যাসী হিসাবে বেঁচে আছেন।<ref>[http://www.thehindu.com/thehindu/lr/2002/10/06/stories/2002100600190300.htm The man who would be king]</ref>
 
১৯২০-২১ সালের দিকে ঢাকার [[বাকল্যান্ড বাঁধ|বাকল্যান্ড বাঁধের]] কাছে সর্বাঙ্গে ছাই মাখা এক সন্ন্যাসীর আগমন ঘটে। তিনি রাস্তায় চার মাস বসে থাকেন। সুস্বাস্থ্যের জন্য তিনি সবার নজর কাড়েন। গুজব রটে যায় যে, রামেন্দ্রনারায়ণের প্রত্যাবর্তন ঘটেছে। সন্ন্যাসী অবশ্য বলতে থাকেন যে, তার পরিবারকে তিনি ত্যাগ করেছেন। কুমার রামেন্দ্রনারায়ণের ভাগ্নে বুদ্ধু সন্ন্যাসীকে দেখে আসেন, তবে তিনিই রমেন্দ্রনারায়ণ কি না, তা নিশ্চিত হতে পারেননি। স্থানীয় ব্যক্তিরা এই সন্ন্যাসীকে হাতিতে করে জয়দেবপুরে পাঠিয়ে দেন ১৯২১ সালের [[এপ্রিল ১২]] তারিখে।