রাগ (সংগীত): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MaharajaAD (আলোচনা | অবদান) →রাগ (সংগীত): বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
MaharajaAD (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
২ নং লাইন:
প্রাচীন সঙ্গীত শাস্ত্রে স্বর ও বর্ণ দ্বারা ভূষিত ধ্বনিবিশেষকে '''রাগ''' বলা হয়। এটি মানবচিত্তে এক ধরনের রঞ্জক ধ্বনির আবহ সৃষ্টি করে। ধাতুগত অর্থ করতে হলে, যে স্বর [[লহরী]] মনকে রঞ্জিত করে তাকে রাগ বলা হয়। রাগসঙ্গীত, [[সংগীত|সংগীতের]] মূলধারার অংশ।<ref>সংগীতকোষ: করুণাময় গোস্বামী, বাংলা একাডেমী কর্তৃক প্রকাশিত।</ref>
==সংজ্ঞা==
“রঞ্জয়দি ইতি রাগ”—যে স্বর রচনা মানুষের চিত্তরঞ্জন করে তাকে বলা হয় রাগ। ‘সংগীত দর্পণ’-কার রাগের নির্ণয় করতে গিয়ে বলেছেন:<ref name="ইতি">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংগীতের ইতিবৃত্ত, প্রথম খণ্ড|শেষাংশ=শম্ভুনাথ ঘোষ|প্রকাশক=আদি নাথ ব্রাদার্স|অবস্থান=৯, শ্যামাচরণ দে স্ট্রীট, কলকাতা|পাতা=৭১–৭৫}}</ref>{{rp|৭১}}
<blockquote><poem>যোহয়ং ধ্বনিবিশেষস্তু স্বরবর্ণবিভুষিতঃ।
রঞ্জকো জনচিত্তানাং স রাগঃ কথিতো বধৈঃ॥ ৬২</poem></blockquote>
<ref name="ইতি"/>অর্থাৎ ধ্বনির সেই বিশিষ্ট রচনা স্বরবর্ণবিভূষিত হয়ে জনচিত্ত রঞ্জন করে বুদ্ধিমান ব্যক্তি তাকেই বলেন রাগ।
অথবা
সর্ব্বানুরঞ্জনাদ্ধেতোন্তেন রাগ ইতি স্মতঃ॥</poem></blockquote>
<ref name="ইতি"/>উপরিউক্ত সংজ্ঞাগুলি ব্যাপকার্থে প্রয়োগ করা হয়েছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে রাগ রচনায় কতকগুলি আবশ্যিক নিয়মকানুন আছে যার ব্যতিক্রম ঘটলে সেই রচনাকে ‘রাগ’ আখ্যা দেওয়া চলবে না, যেমন—<ref name="ইতি"/>
# রাগকে কোন ঘাট থেকে উৎপন্ন হতে হবে।
# রাগ রচনায় অন্যুন পাঁচটি সর ব্যবহার করতে হবে।
|