খাজা আলীমুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
 
==প্রাথমিক জীবন==
১৭৯৫ সালে আহসানুল্লাহ(হাফিজুল্লাহর ভাই এবং আলিমুল্লাহআলীমুল্লাহ'র পিতা)-এর মৃত্যুর পরে হাফিজুল্লাহ আলিমুল্লাহকেআলীমুল্লাহকে লালন পালন করেন এবং তাকে [[জমিদার|জমিদারী]] পরিচালক হিসেবে তৈরী করেন।
 
আলিমুল্লাহআলীমুল্লাহ হাফিজুল্লাহর ব্যবসায় বড় দায়িত্ব গ্রহণ করেন। আলিমুল্লাহআলীমুল্লাহ [[ঢাকা]] এবং ঢাকার আশেপাশের অঞ্চলের পাশাপাশি [[বরিশাল জেলা]], [[খুলনা জেলা]], [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহ]] এবং [[ত্রিপুরা|ত্রিপুরায়]] বিস্তৃত জমি অধিগ্রহণ করেছিলেন। তিনি একটি মহাজনী ব্যবসা পরিচালনা করেছিলেন এবং [[ঢাকা ব্যাংক|ঢাকা ব্যাংকের]] অন্যতম প্রধান ভাগীদার এবং পরিচালক ছিলেন।
 
এই সময়ে, [[বঙ্গ|বাংলা]]র সর্বত্র [[চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত|স্থায়ী বন্দোবস্ত আইনের]] অধীনে জমিদারী সম্পত্তির মালিকদের সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় চলছিল। হাফিজুল্লাহ [[বরিশাল জেলা|বরিশালে]] জমিদারী এবং নীল কারখানা কিনেছিলেন। সেই ক্রয়ের মধ্যে তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার (বর্তমানে [[টাঙ্গাইল জেলা]]) আতিয়া পরগনা এবং [[বাকেরগঞ্জ উপজেলা|বাকেরগঞ্জ]] [[সুন্দরবন|সুন্দরবনের]] আইলা ফুলঝুরিও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
 
হাফিজুল্লাহর মৃত্যুর পরে তাঁর একমাত্র উত্তরাধিকারী আলিমুল্লাহরআলীমুল্লাহর উপর তাঁর সম্পত্তির ভার ন্যস্ত হয়। তাঁর অধিগ্রহণকৃত জমিজমা এবং সম্পত্তি তার চাচার জমিদারীর সাথে যুক্ত হয়ে ঐক্যবদ্ধ জমিদারীকে [[বঙ্গ|এই প্রদেশের]] বৃহত্তম জমিদারীতে পরিণত করেছিল।
 
==জমিদারী প্রতিষ্ঠা==