পাপুয়া নিউ গিনির ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
৩৫ নং লাইন:
 
ইউরোপে [[coconut oil|নারকেল তেল]]-এর ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সাথে, প্রশান্ত মহাসাগরের বৃহত্তম বাণিজ্য সংস্থা [[Johann Cesar VI. Godeffroy|হামবুর্গের গোডেফ্রয়]], [[Copra plantations in New Guinea|নিউ গিনি দ্বীপপুঞ্জের কোপরা]]-য় বাণিজ্য শুরু করে।
১৮৮৪ সালে [[German Empire|জার্মান সাম্রাজ্য]], আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বীপের উত্তর-পূর্বের চতুর্থাংশের দখল নিয়ে, তার শাসনভার একটি চার্টার্ড ট্রেডিং সংস্থার হাতে তুলে দিতে গঠন করে, ''[[German New Guinea Company|জার্মান নিউ গিনি কোম্পানি]]''। ১৮৮৫ সালের মে মাসে, জার্মান ইম্পেরিয়াল সরকার, এই সংস্থাকে প্রদত্ত সনদে, এই অঞ্চলে সরকারের নামে অন্যান্য "অবৈধ" জমিগুলির উপর সার্বভৌম অধিকার প্রয়োগ করার ক্ষমতা এবং স্থানীয় বাসিন্দদের সাথে সরাসরি "সমঝোতা" করার ক্ষমতা দেয়। কেবল বিদেশী শক্তির সাথে সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষমতাটি জার্মান সরকার নিজের সংরক্ষণে রাখে। যে ছাড়গুলি তাকেতাদেরকে দেওয়া হয়েছিল, তার বিনিময়ে ''নিউ গিনি কমপানি'' সরাসরি স্থানীয় সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য অর্থ প্রদান করত। ১৮৯৯ সালে, জার্মান ইম্পেরিয়াল সরকার, এই অঞ্চলটির প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। এরপর থেকে তা '''জার্মান নিউ গিনি''' নামে পরিচিত হয়।
 
নিউ গিনি ছিল মূলত একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ। হাজার হাজার স্থানীয় কর্মীকে কোকো এবং কোপরা বাগানে সস্তা শ্রমিক হিসাবে ভাড়ায় নেওয়া হত। ১৮৯৯ সালে, জার্মান সরকার বার্লিনের নিউ গিনি সংস্থার কাছ থেকে উপনিবেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। শিক্ষার ভার ছিল মিশনারীদের হাতে। ১৯১৪ সালে যখন প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়, অস্ট্রেলিয়া জার্মান উপনিবেশটিকে দখল করে নেয়।নেয় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ান যুদ্ধের প্রবীণদেরকে এই বৃক্ষরোপণের ভার দেওয়া হয় এবং ১৯২১ সালে লীগ অব নেশনস, অস্ট্রেলিয়াকে নিউ গিনির ট্রাস্টিশিপ দেয়। বৃক্ষরোপণ এবং স্বর্ণ খনির কারণে এখানে কিছুটা সমৃদ্ধি আসে।<ref>John Dademo Waiko, ''Papua New Guinea: A History of Our Times'' (2003)</ref>
 
== নিউ গিনির ভূখণ্ড ==