মুজিব বাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
২১ নং লাইন:
|battles= [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
}}
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের মে মাসের শেষের দিকে [[শেখ ফজলুল হক মনি]], [[আবদুর রাজ্জাক]], [[তোফায়েল আহমদ]] ও [[সিরাজুল আলম খান]] - এই চার যুবনেতার উদ্যোগে এই বিশেষ বাহিনী প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই বাহিনী অস্থায়ী মুজিব নগর সরকারের নিয়ন্ত্রণ বহির্ভুত ছিল। একই সঙ্গে এই বাহিনী স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সেনাপতি জেনারেল অরোরার নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। এই বাহিনীর প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জেনারেল সুজন সিং উবান, যিনি ভারতীয় স্পেশাল ফ্রন্টিয়ার ফোর্সের কমাণ্ডার (ইন্সপেক্টর জেনারেল) ছিলেন। ভারতের ভূখণ্ডে একটি গোপন স্থানে এই বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেয়া হতো যার তত্ত্ববধায়ক ছিলেন ব্রিগেডিয়ার টি. এস ওবেরয়। কর্ণেল বি ডি কুশাল এই বাহিনীর প্রশাসনিক বিষয়াদি দেখাশোনা করতেন।<ref>মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী (অব:) বীরবিক্রম : ''এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য'', মাওলা ব্রাদার্স, ঢাকা, ২০০০ খ্রি. পৃষ্ঠা: ৩৬-৩৭।</ref> মেজর জেনারেল এস. এস. উবান ১৯৯৫ প্রকাশিত ফ্যান্টমস্‌ অব চিটাগাং গ্রন্থে লিখেছেন যে, এই মুজিববাহিনী মুক্তিযুদ্ধ কালে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় স্পেশাল ফ্রন্টিয়ার ফোর্সের সহযোগী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছে।<ref>Sujan Singh Uban: ''Phantoms of Chitagong- The Fifth Army in Bangladesh'', Allied Publishers, New Delhi, ১৯৮৫.</ref> জনাব আব্দুল মালেক (লোহা মালেক), রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক [[বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস|বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স]] - বি এল এফ (বিলোনিয়া) প্রধান | দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন ও ট্রেনিং এর জন্য তিনি অন্যতম ভূমিকা রাখেন। মুক্তিযুদ্ধের শেষে স্বাধীন বাংলাদেশে [[রক্ষীবাহিনী]] গঠিত হয়। এ সময় বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস-এর সদস্যদের নবগঠিত রক্ষীবাহিনীতে আত্মীকরণ করা হয়।<ref>আনোয়ার-উল আলম: ''রক্ষবিাহিনীর সত্য-মিথ্যা'', প্রথমা প্রকাশণী, ঢাকা, ২০১৩।</ref>
 
==তথ্যসূত্র==