ইবনে রুশদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
সম্প্রসারণ
৪৬ নং লাইন:
 
== কর্মসমূহ ==
[[চিত্র:AverroesAndPorphyry.JPG|alt=পরফাইরি এবং ইবন রুশদ|থাম্ব|196x196পিক্সেল|তৃতীয় শতকের দার্শনিক পরফাইরি এবং ইবন রুশদের মধ্যকার কাল্পনিক বিতর্ক।]]
ইবন রুশদ একজন অত্যন্ত উতপাদনশীল লেখক ছিলেন, তাঁর জীবনীকারক মজিদ ফখরি্র মতে তাঁর প্রাচ্যের পূর্বসূরীদের যে কারো তুলনায় তাঁর কাজ বিস্তৃত ক্ষেত্রে বিচিত্ররকম বিষয় নিয়ে আলোচনা করে- এর মধ্যে আছে দর্শন, ঔষধ-পথ্য, আইনবিদ্যা অথবা আইনতত্ত্ব এবং ভাষাবিজ্ঞান। প্রাচ্যবিদ আর্নেস্ট রেনান এর মতে ইবন রুশদের অন্তত ৬৭ টি স্বতন্ত্র রচনা বিদ্যমান; তন্মধ্যে ২৮ টি দর্শন, ২০ টি চিকিৎসাবিদ্যা, ৮ টি আইনবিদ্যা, ৫ টি ধর্মতত্ত্ব ও ৪ টি ব্যকরণ নিয়ে, এর সাথে আছে অ্যারিস্টটলের সিংহভাগ কাজের উপর ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ এবং প্লেটোর রিপাবলিক এর উপর বক্তৃতা। ইবন রুশদের অনেক কাজের মূল আরবি পান্ডুলিপি পাওয়া যায় নি, বেশিরভাগই শুধুমাত্র হিব্রু এবং ল্যাটিন অনুবাদের পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ অ্যারিস্টটলের উপর তার দীর্ঘ ব্যাখ্যাগুলোর খুব কম অংশের মূল আরবি পান্ডুলিপি উদ্ধার সম্ভব হয়েছে।
 
=== অ্যারিস্টটলের ব্যাখ্যাকর্ম ===
[[চিত্র:AverroesAndPorphyry.JPG|alt=পরফাইরি এবং ইবন রুশদ|থাম্ব|196x196পিক্সেল|তৃতীয় শতকের দার্শনিক পরফাইরি এবং ইবন রুশদের মধ্যকার কাল্পনিক বিতর্ক।]]
[[চিত্র:Arabic aristotle.jpg|alt=আরব দর্শন ও অ্যারিস্টটল|থাম্ব|272x272পিক্সেল|১২২০ সালের এ আরব চিত্রকর্মে অ্যারিস্টটলকে শিক্ষাদানরত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে, ইবন রুশদ অ্যারিস্টটলের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকর্ম লিখেছেন]]
ইবন রুশদ সে সময়ে প্রাপ্তি্যোগ্য অ্যারিস্টটলের প্রায় সকল কাজে ব্যাখ্যা লিখেছিলেন। শুধুমাত্র অ্যারিস্টটলের [[রাজনীতি (এরিস্টটল)|রাষ্ট্রনীতি]] বাদে, যেটা সম্ভবত তাঁর নাগালের মাঝে ছিল না। তিনি তাই প্লেটোর [[রিপাবলিক (প্লেটো)|''রিপাবলিক'']] এর উপর ব্যাখ্যা লিখেছিলেন। তিনি তার ব্যাখ্যাগুলোকে কয়েকভাগে ভাগ করেছিলেন; যাকে আধুনিক পন্ডিতগণ দীর্ধ, মধ্যম ও সংক্ষিপ্ত তিন শ্রেণিতে ভাগ করেছেন। তার সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাগ্রন্থগুলোর বেশিরভাগই কর্মজীবনের সূচনায় লিখিত, যেগুলো অ্যারিশ্তটলের নানা মতবাদের সারসংক্ষেপ বহন করে। তার মধ্যম বক্তৃতাগুলো অ্যারিষ্টটলের মূল বক্তব্যের উদ্ধৃতি বহন এবং এর বক্তব্যকে সরলীকরণের প্রয়াস করে। এ মধ্যবর্তী কাজ গুলো সাধারণত তার পৃষ্ঠপোষক খলিফা আবু ইয়াকুব ইউসুফ কর্তৃক অনুযোগের কারণে লিখিত; খলিফা বলেছিলেন তাঁর অ্যারিস্টটলের কাজ বুঝে উঠতে অসুবিধা হচ্ছিলো। তার দীর্ঘ ব্যাখ্যাতে প্রতি পংক্তির ব্যাখ্যা তিনি সংযোজন করেছেন, এবং এতে তার নিজস্ব চিন্তার প্রতিফলনও দেখা যায়; স্বভাবতই এগুলো সম্ভবত সাধারণ্যের জন্যে লিখিত ছিলো না। অ্যাারিষ্টটলের প্রধান পাচটি কাজেরই এধরণের তিন প্রকার ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
 
৫৭ ⟶ ৫৬ নং লাইন:
 
=== ধর্মতাত্ত্বিক কাজ ===
[[চিত্র:Arabic aristotle.jpg|alt=আরব দর্শন ও অ্যারিস্টটল|থাম্ব|272x272পিক্সেল|১২২০ সালের এ আরব চিত্রকর্মে অ্যারিস্টটলকে শিক্ষাদানরত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে, ইবন রুশদ অ্যারিস্টটলের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকর্ম লিখেছেন]]
এনসাইক্লোপিডিয়া অব ইসলাম সহ অন্যান্য একাডেমিক উৎসগুলোতে ইবন রুশদের ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে তিনটি প্রধান কাজের উল্লেখ পাওয়া যায়।১১৭৮ সালের একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধ ''ফাসল আল-মাকাল''( মীমাংসামূলক পত্র ) যেটা ইসলাম এবং দর্শনের পারস্পরিক সমঝোতা নিয়ে আলোচনা করে। আল-কাশফ'আন মানাহিজ আল-আদিলাহ("প্রমাণের পদ্ধতির আলোচনা"), যেটা ১১৭৯ সালে লিখিত, [[আশআরী|আশ'আরী]] ধর্মতত্ত্ব নিয়ে সমালোচনা করে এবং ইবন রুশদ এখানে সৃষ্টিকর্তা সংক্রান্ত স্বীয় প্রমাণ উপস্থাপন করেন, তার সাথে সৃষ্টিকর্তার গুণাবলি সম্পর্কে তার নিজের মতামত দেন। ১৮৮০ সালে লিখিত তাহাফুত আল-তাহাফুত(অসংলগ্নতার অসংলগ্নতা) তাঁর বিখ্যাত কর্ম; যা [[আবু হামিদ আল-গাজ্জালি|আল-গাযালি]]<nowiki/>র দর্শনের সমালোচনামূলক গ্রন্থ তাহাফুত আল-ফালাসিফা (দার্শনিকদের অসংলগ্নতা) এর প্রতি প্রত্যুত্তর হিসেবে লিখিত হয়। ''তাহাফুত আল-ফালাসিফা'' মূলত [[ইবনে সিনা|ইবন সিনা]], [[আল ফারাবী|আল-ফারাবি]] প্রভৃতি মুসলিম দার্শনিকের প্রতি উদ্দেশ্য করে তীব্র সমালোচনা হিসেবে লিখিত হয়। এ কর্মে ইবন সিনার নিও-প্লাটোনিস্ট চিন্তাধারার ও সমালোচনা করেন ইবন রুশদ , কিছু ক্ষেত্রে আল-গাযালির ইবন সিনার সমালোচনার সাথে তাঁকে একমত হতে দেখা যায়।
 
৭১ নং লাইন:
 
=== স্রষ্টার প্রকৃতি ===
[[চিত্র:Beauty!.jpg|alt=ফাইন টিউনিং , ইবন রুশদ|থাম্ব|243x243পিক্সেল|ইবন রুশদের মতে আকাশ, সূর্য, চন্দ্র, নদী, সাগর সকল কিছুর মধ্যে যে সুষমা তাতে একজন রূপকারের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। এই রূপকারই স্রষ্টা।]]
 
==== অস্তিত্ব ====
ইবন রুশদ তাঁর বই ''কাশফ'আন মানাহিজ আল-আদিলাহ'' গ্রন্থে স্রষ্টার অস্তিত্ব ও প্রকৃতি সম্বন্ধে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করেন। তিনি ইসলামের বিভিন্ন ধারার মতবাদের পরীক্ষণ এবং সমালোচনা করেন: [[আশআরী|আশ'আরী]], [[মুতাজিলা|মু'তাজিলা]], [[সুফিবাদ|সুফিবাদী]] প্রভৃতি ধারার। অন্যদিকে তিনি তিনি প্রত্যেকের স্রষ্ট্রার অস্তিত্ব সংক্রান্ত যুক্তি নিরীক্ষণ এবং সমালোচনা করেন। ইবন রুশদ মত ব্যক্ত করেন যে দু' ধরণের প্রমাণ আছে স্রষ্টার অস্তিত্ব সংক্রান্ত যেটা তিনি মনে করেন যৌক্তিকভাবে সংগতিপূর্ণ এবং কুরআন কর্তৃক সমর্থিত। প্রথমোক্তটি হচ্ছে বিশ্বের অতিমাত্রায় সুষমামন্ডিত হবার থেকে, যা জীবনকে সম্ভবপর করে তুলেছে। ইবন রুশদ সূর্য, চাঁদ নদ-নদী, সমুদ্র এবং ভূপৃষ্ঠে মানবপ্রজাতির অবস্থানের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। তাঁর মতে এটি একজন স্রষ্টার দিকে ইঙ্গিত করে যিনি মানবজাতির কল্যাণের জন্য এসবের অবতারণা করেছেন। এ সংক্রান্ত তার অন্য মত টি হল 'উদ্ভাবন প্রসঙ্গে'; পৃথিবীর উপর জীব্জন্তু ও গাছপালা গুলো যেন মানুষের জন্যই কেউ উদ্ভাবন করেছে। ইবন রুশদের এ আর্গুমেন্ট গুলো টেলিওলোজিকাল ধরণের, অ্যারিস্টটল বা তাঁর সমসাময়িক মুসলিম কালামশাস্ত্রীদের মতো মহাজাগতিক তথা কসমোলজিকাল ধরণের নয়।
 
=== জগতের পূর্বস্থায়ীত্ব ===
ইবন রুশদের পূর্ববর্তী শতকগুলোতে মুসলিম চিন্তাবিদদের মধ্যে মহাবিশ্বের পূর্বস্থায়ীত্ব নিয়ে মতপার্থক্য দেখা দিয়েছিল; যে জগত কি আদিকাল হতে অপরিবর্তিত রূ
 
পে বিদ্যমান? নাকি কোনো এক সীমিত সময় পূর্বে এর সৃষ্টি হয়েছে। আবু নসর আল-ফারাবি এবং ইবন সিনার মতো নিওপ্লাটোনিস্ট দার্শনিকগণ মত প্রকাশ করেছিলেন যে জগত পূর্ব চিরস্থায়ী ছিলো। আশ' আরী মতের দার্শনিক এবং ধর্মতাত্ত্বিকদের পক্ষ হতে এ মতামত প্রচন্ড আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছিল; বিশেষ করে আল-গাযালি তাঁর তাহাফুত আল-ফালাসিফা(দার্শনিকদের অসংলগ্নতা) গ্রন্থে এর তীব্র সমালোচনা করেছেন এবং এর প্রত্যাখান প্রচেষ্টায় বিস্তর আলোচনা করেছেন একই সাথে তিনি নিওপ্লাটোনিক দার্শনিকদের অবিশ্বাস তথা [[কাফির|কুফরের]] অভিযোগ এনেছেন।
 
ইবন রুশদ এর প্রত্যুত্তরে আরেক খানা বই লিখে ফেলেন- ''তাহাফুত আল-তাহাফুত(অসংলগ্নতার অসংলগ্নতা)''। প্রথমত, অবস্থানদ্বয়ের পার্থক্য এতো অধিক নয় যে এর বিরুদ্ধে অবিশ্বাসের মতো গুরুতর অভিযোগ তোলা যেতে পারে। এবং পূর্বস্থায়ীত্বের দার্শনিক মতবাদ কুরআনের সাথে আদৌ অসামঞ্জস্য পূর্ণ নয়। তিনি বলেন যে কুরআনের অনুচ্ছেদগুলো সাবধানতার সাথে নিরীক্ষণ করলে দেখা যাবে যে এটা শূন্য হতে মহাবিশ্ব সৃষ্টির কথা বলেনি। বরং বিশ্ব পূর্ব হতেই ছিলো, স্রষ্টা আল্লাহ এতে বিভিন্ন গঠনের বিজ্ঞ নকশাকারী।
 
=== স্রষ্টার গুণাবলি ===
[[চিত্র:Plato by Raphael.png|alt=প্লেটোর রিপাবলিক ও ইবন রুশদ|থাম্ব|242x242পিক্সেল|ইবন রুশদ রাজনৈতিক দর্শনের আলোচনা করেন তাঁর লিখিত প্লেটোর [[রিপাবলিক (প্লেটো)|রিপাবলিকের]] ব্যাখ্যাকর্মে]]
ইবন রুশদ ইসলাম এবং অন্য আব্রাহামিক ধর্ম গুলোর মতোই ঐশ্বরিক একতাকে সমর্থন করেন এবং বলেন যে স্রষ্টার সাত প্রকার গুণাবলি বিদ্যমান: জ্ঞান, সজীবতা, শক্তি, ইচ্ছা, শ্রবণ, দর্শন এবং বাণী। তিনি বিশেষভাবে ঐশ্বরিক জ্ঞান এবং মানবীয় জ্ঞানের পার্থক্য নির্দেশের দিকে গুরুত্বারোপ করেন, তিনি বলেন মানবীয় জ্ঞান শুধুমাত্র মহাবিশ্বকে ফলাফলরূপেই জানতে পারে, অন্যদিকে স্রষ্টা সর্বজ্ঞানী কারণ তিনি মহাবিশ্বের কারণ।ইবন রুশদ স্রষ্টার চিরঞ্জীবীতার সপক্ষে বলেন যে এটা তাঁর জ্ঞানের শর্ত এবং স্রষ্টার ইচ্ছাশক্তিও তার জীবীত থাকা ব্যতীত অর্থহীন। দর্শন, শ্রবণ এবং তার বাণী সম্পর্কে তিনি বলেন স্রষ্টা যেহেতু জগতের রূপকার, সুতরাং তিনি এর প্রতিটি অংশ সম্পর্কে জানেন যেমনি কোনো যন্ত্রের নকশাকারী জেনে থাকেন। আর এ জ্ঞানের অংশ যেহেতু শ্রবণ ও দর্শন তাই স্রষ্টাও অবশ্যই এর অনুরূপ কোনো গুণের অধিকারী।
 
=== রাষ্ট্রবিজ্ঞান ===
ইবন রুশদ প্লেটোর রিপাবলিক এর ব্যাখ্যাকর্মে তাঁর রাজনৈতিক তত্ত্ব সংক্রান্ত চিন্তা চিত্রিত করেন। তিনি প্লেটোর চিন্তাধারার সাথে ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থার সমন্বয় করার প্রয়াস নেন; তিনি আদর্শ রাষ্ট্রের মডেল হিসেবে ইসলামি আইনভিত্তিক ([[শরিয়াহ|শরিয়াহ]]) শাসন ব্যাবস্থায় শাসিত রাষ্ট্রের কথা বলেন। তিনি প্লেটোর দার্শনিক-রাজ এর সমান্তরাল হিসেবে আল-ফারাবিকে অনুসরণ করেন এবং বলেন একে [[ইমাম]], [[খিলাফত|খলিফা]] এবং আইনপ্রণেতা ফকিহ এর সাথে তুলনা করেন।ইবন রুশদের এ বর্ণনা অনেকটাই আল-ফারাবির সদৃশ; শাসকের এ গুণাবলির মধ্যে আছে ভালোবাসা, দৃঢ়তা, জ্ঞানতৃষ্ণা, স্মৃতিধরতা, দৈহিক আনন্দের প্রতি অনীহা, সত্য অন্বেষা, উদারতা, সাহস, বাগ্মীতা, উদারতা, পার্থিব সম্পদের নির্মোহ। ইবন রুশদের মতে দার্শনিকেরা যদি সরাসরি রাষ্ট্র শাসন নাও করে- যেমনটি সে সময়কার আল-মোরাভি বা [[আলমোহাদ খিলাফত|আল-মোহাদ খিলাফতে]], তাও সফল রাষ্ট্রব্যবস্থাও দার্শনিকদের উল্লেখযোগ্য প্রভাব থাকা বাঞ্ছনীয় বলে মনে করেন।
 
প্লেটোর মতোই ইবন রুশদ রাষ্ট্রীয় কার্যকলাপে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণের মতামত ব্যক্ত করেন, এর মধ্যে আছে শাসক, যোদ্ধা এবং জ্ঞানের শাখা সমূহে নারীর অংশগ্রহণ। তিনি তখনকার মুসলিম সমাজে নারীর সীমিত ভূমিকার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন; তিনি বলেন এটি রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর।
 
ইবন রুশদ প্লেটোর আদর্শ রাষ্ট্রের অবক্ষয়ের মতকে সমর্থন করেন। ইসলামি ইতিহাসের মধ্য হতে উদাহরণস্বরূপ তিনি বলেন- রাশিদুন খিলাফত, যেটি মুসলিমদের আদর্শ রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করতো সেটি [[উমাইয়া খিলাফত|উমাইয়া বংশে]]<nowiki/>র প্রতিষ্ঠাতা [[প্রথম মুয়াবিয়া|মুয়াবিয়ার]] আমলে রাজতন্ত্রে পরিণত হয়।
 
== প্রাকৃতিক দর্শন ==
 
=== জ্যোতির্বিজ্ঞান ===
ইবন বাজা এবং ইবন তুফায়েলের মতোই ইবন রুশদ টলেমিক ব্যবস্থার সমালোচনা করেন।
 
 
 
[[File:Colliget Auerrois totam medicinam V00026 00000002.tif|thumb|ইবন রুশদের ''আল-কুল্লিয়াত ফিত-তিব'' এর ল্যাটিন অনুবাদের প্রচ্ছদ|alt=কলিজেট-ল্যাটিন অনুবাদ|263x263পিক্সেল]]