সবরমতী আশ্রম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Preetidipto.21 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Preetidipto.21 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৬২ নং লাইন:
আশ্রমে থাকাকালীন, গান্ধী একটি স্বতন্ত্র বিদ্যালয় গঠন করেছিলেন যা জাতির স্বনির্ভরতার জন্য তার প্রচেষ্টা চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কায়িক শ্রম, কৃষি এবং সাক্ষরতার অর্জনের উপর জনগণের মনোনিবেশ করেছিল। এখান থেকেই ১৯৩০ সালের ১২ ই মার্চ, গান্ধী ব্রিটিশ লবণ আইনের প্রতিবাদে ৭৮ জন সঙ্গী নিয়ে আশ্রম থেকে ২৪১ মাইল দূরে ডান্ডিতে যাত্রা করেছিলেন, গান্ধীর এই প্রতিবাদের কারণ ছিল ব্রিটিশরা তাদের দেশীয় লবণের বিক্রয় বৃদ্ধির প্রয়াসে ভারতীয় লবণের উপর কর বাড়িয়েছিল অন্যায়ভাবে। এই পদযাত্রা এবং পরবর্তী সময়ে লবণের অবৈধ উৎপাদন (গান্ধী সমুদ্রের জলে কিছু নোনতা কাদা সেদ্ধ করেছিলেন) ভারত জুড়ে কয়েক হাজার মানুষকে লবণের বেআইনী উৎপাদন (ইংরেজ আইন অনুযায়ী) ও কেনা বেচার ক্ষেত্রে যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। জনসাধারণের নাগরিক হিসেবে এই অবাধ্যতার ফলে পরবর্তী তিন সপ্তাহের মধ্যে ব্রিটিশ রাজশাসক প্রায় ৬০,০০০ জনসাধারণকে বন্দী করেছিল।
 
পরবর্তীকালে সরকার আশ্রমটি দখল করে নেয়। গান্ধী পরে সরকারকে এটি ফেরত দিতে বলেছিলেন কিন্তু তারা রাজি ছিল না। ইতিমধ্যে ইংরেজ সরকার ১৯৩৩ সালের ২২ জুলাই আশ্রমটি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, অসংখ্য ভারতীয়কে আটকের পরে আশ্রমটি নির্জন জায়গায় পরিণত হয়। পরে স্থানীয় নাগরিকরা আশ্রমটি সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৩০ সালের ১২ মার্চ গান্ধী শপথ করেছিলেন যে ভারত স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত তিনি আশ্রমে ফিরে যাবেন না। ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল।<ref>{{cite web|last=Gandhi|first=Mohandas|title=Gandhi Ashram Official Website|url=http://www.gandhiashramsabarmati.org}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==