পূর্ববঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎প্রথম বিভক্তিকরণ ১৯০৫-১৯১২ (ব্রিটিশ ভারত): নতুন কিছু তথ্য আর ভুল টার্মগুলো সংশোধন করেছি।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎প্রথম বিভক্তিকরণ ১৯০৫-১৯১২ (ব্রিটিশ ভারত): পূর্ববঙ্গ ও আসাম এর লিংক ঠিক করে দিয়েছি
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৬ নং লাইন:
ব্রিটিশ ভারতে সর্বপ্রথম বঙ্গকে ভাগ করা হয়। পলাশীর যুদ্ধে বিজয়ের পর ব্রিটিশরা বাংলার উপর আধিপত্য লাভ করে এবং বাংলা ভারতে ব্রিটিশ কর্মকাণ্ডের সদর দপ্তর হয়ে উঠে। ১৮৫৭ সালের [[সিপাহী বিদ্রোহ|সিপাহী বিদ্রোহের]] পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছ থেকে ক্ষমতা ব্রিটিশ সরকারের কাছে চলে যায়। ১৯০০ সাল নাগাদ বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি নামক পূর্ব ভারতীয় অঞ্চলটি ব্যাপক আয়তনের হয়ে উঠে।
 
[[লর্ড কার্জন]] ভাইসরয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর এই বিশাল প্রদেশের শাসনকাজকে দুরূহ হিসেবে বিবেচনা করে প্রদেশ বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। এতে ঢাকাকে রাজধানী করে [[পূর্ব বঙ্গপূর্ববঙ্গ ও আসাম]] নতুন প্রদেশ হিসেবে গঠনের কথা বলা হয়। এর ফলে মুসলিম অধ্যুষিত পূর্ব বাংলার অনগ্রসর মুসলিমদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি হয়।
 
কার্জন এই পদক্ষেপকে শাসনতান্ত্রিক কারণে বলে দাবি করলেও কলকাতাকেন্দ্রিক বাংলার হিন্দু বুদ্ধিজীবী ও নেতারা এর বিরোধিতা করেন। কিন্তু হিন্দুদের সাথে কিছু সংখ্যক মুসলিমরাও বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা করেন যদিও হিন্দুদের মধ্যে কাউকে বঙ্গভঙ্গের পক্ষে পাওয়া যায়নি। ১৯০৫ সালের জুন মাসে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয়। এর ফলে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। ১৯১২ সালে ব্রিটিশরা বঙ্গভঙ্গ রদ করে। তবে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি থেকে [[আসাম]], [[বিহার]] ও [[উড়িষ্যা]] পৃথক করা হয়। পরবর্তীতে ভারতের রাজধানী [[কলকাতা]] থেকে [[দিল্লি]] স্থানান্তর করা হয়।