আবদুল জব্বার (সাহিত্যিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎সম্মাননা: সূত্র যোগ
ইনভার্টেড কমা
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
 
==সাহিত্যকর্ম==
যখন তিনি কলকাতায় মুসলিম সাহিত্য সমাজ ও বুদ্ধিমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব [[ কাজী আবদুল ওদুদ | কাজী আবদুল ওদুদের]] সংস্পর্শে আসেন। তাঁর সাহচর্যেই লেখালেখির কাজ শুরু করেন। তাঁর নিজের কথায় -
{{উক্তি | আমি মাটির মানুষ। আমি জমিতে নিড়েন দিয়েছি, নৌকায় করে মাছ ধরেছি, গাছে উঠে ডাব পেড়েছি, মাছের আঁশটে গন্ধ শুঁকে কেটেছে আমার দিন। সাধারণের অন্তরের ভাষা আমি বুঝি। আর বুঝি বলেই তাদের কথা লিখতে পেরেছি।}}
সাধারণ মানুষের জীবনের কথা নিপুণ ভাবে পাঠকের কাছে তুলে ধরায় অচিরেই সার্থক সাহিত্যিকরূপে স্বীকৃতি পান তিনি। কিছু দিন 'পয়গম' পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। তাঁর প্রথম গল্প 'বদলিওয়ালা' ও প্রথম গল্পগ্রন্থ 'বুভুক্ষা'। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে প্রথম উপন্যাস ' ইলিশমারির চর' লিখে বিখ্যাত হন। আর ছয়ের দশকের শেষের দিকে '[[দেশ (পত্রিকা)|দেশ]]' পত্রিকায় তাঁর ধারাবাহিক কথাচিত্র 'বাংলার চালচিত্র' প্রকাশ হতেই বাংলার বিদ্বসমাজ আবদুল জব্বারের লিখনশৈলী ও ফিচারধর্মী রচনার দক্ষতায় মুগ্ধ হন এবং তিনি বিশেষভাবে প্রশংসা লাভ করেন। মূলতঃ বাংলার পল্লী-জীবনের বাস্তব ও মমতায় রূপায়ণ তাঁর রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাঁর আখ্যান-বর্ণনার ভঙ্গিটি অত্যন্ত ঘরোয়া এবং দেশজ। তিনি 'অশোক' ও 'ফিরদৌসী' ছদ্মনাম ব্যবহার করতেন। সব মিলিয়ে তাঁর রচিত গ্রন্থ সংখ্যা হল চল্লিশখানি। উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলি হল - <ref name="সাহিত্যসঙ্গী">শিশিরকুমার দাশ সংকলিত ও সম্পাদিত, ''সংসদ বাংলা সাহিত্যসঙ্গী'', সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৯, পৃষ্ঠা ২৩ {{আইএসবিএন|978-81-7955-007-9}}</ref>
 
* 'অশান্ত ঝিলাম'
* 'মোঘল প্রেমকথা'
* 'ভরা কটাল'
* 'মরিয়মের কান্না'
* 'ইলিশমারির চক'
* 'পল্লীর পদাবলী'
* 'রূপের আগুন'
 
জনপ্রিয় ফিচারধর্মী গ্রন্থ হল -
 
* 'বাংলার নৈবেদ্য'
* 'গ্রাম গঞ্জের পথে পথে
 
==সম্মাননা==