হেমচন্দ্র কানুনগো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৫ নং লাইন:
 
==শেষ জীবন==
 
কারাবাস শেষে ১৯২১ সালেখ্রিস্টাব্দে তিনি জেলজীবন থেকে মুক্তি পান।মেদিনীপুর মুক্তিফিরে পেয়েআসেন। কিছুদিন ছবি এঁকে জীবিকা নির্বাহের চেষ্টা করেন। পরবর্তী জীবনে ভীষণ 'সিনিক' হয়ে উঠেন। পরবর্তী জীবনে কিছুকাল [[মানবেন্দ্রনাথ রায়|মানবেন্দ্রনাথ রায়ের]] দলের সংগে কাজ করার চেষ্টা করেন। জীবনের শেষভাগে স্বগ্রামেরাধানগরে বাংলো বাড়িতে নির্বিঘ্ন শান্তিতে কাটান। এসময় ছবি আঁকা ও ফটোগ্রাফি নিয়ে থাকতেন। তিনিই [[আলিপুর বোমা মামলা|আলিপুর বোমা মামলার]] একমাত্র আসামি যিনি বারীন ঘোষ ইত্যাদির প্ররোচনা সত্ত্বেও পুলিশের কাছে কোনো বিবৃতি দেননি। <ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৮৭১-৮৭২, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref> মৃত্যুকালে তিনি রাজনীতি থেকে বিস্মৃত ছিলেন।<ref>হেমচন্দ্র কানুনগো, ''বাংলায় বিপ্লব প্রচেষ্টা''; চিরায়ত প্রকাশন প্রা. লি. কলকাতা; আগস্ট, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা-ঘ-ঙ।</ref>
 
==প্রকাশিত গ্রন্থ==