সাইয়েদ কুতুব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
NahidSultanBot-এর করা 4046854 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে: -। (টুইং) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
||
৫ নং লাইন:
|caption = ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে [[জামাল আবদেল নাসের|জামাল আবদেল নাসেরের]] শাসনামলে সাইয়েদ কুতুবের বিচার
|alt =
|name =
|title =
|birth_date = {{জন্ম তারিখ|1906|10|9|df=y}}
১৪ নং লাইন:
|region = [[মধ্যপ্রাচ্য]]
|Maddhab = [[শাফি]]
|school_tradition| = [[ইসলাম]] [[সুন্নি]]
|main_interests = [[ইসলাম]], [[রাজনীতি]], [[তাফসির]] |notable_ideas = [[জাহিলিয়াহ]], উবুদিয়া
|works = [[ইসলামী সমাজ বিপ্লবের ধারা]], কোরআনের ছায়ায়
২০ ⟶ ২১ নং লাইন:
}}
'''
== জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি ==
৩৭ ⟶ ৩৮ নং লাইন:
গ্রেফতারকৃত ইখওয়ান নেতাদের মধ্যে সাইয়েদ কুতুবও ছিলেন। তাকে মিসরের বিভিন্ন জেলে রাখা হয়। গ্রেফতারের সময় তিনি ভীষণভাবে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন। সামরিক অফিসার তাকে সে অবস্থায় গ্রেফতার করেন।
১৯৬৪ সালের মাঝামাঝি ইরাকের প্রেসিডেন্ট আবদুস সালাম আরিফ মিসর যান। তিনি সাইয়েদ কুতুবের মুক্তির সুপারিশ করায় কর্নেল নাসের তাকে মুক্তি দিয়ে তারই বাসভবনে অন্তরীণাবদ্ধ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.icsbook.info/297/shibir#i-3|শিরোনাম=ইসলামী সমাজ বিপ্লবের ধারা |তারিখ=2014-01-07|কর্ম=Shibir Online Library|সংগ্রহের-তারিখ=2018-05-05}}</ref>
== আবার গ্রেফতার ও দন্ড ==
৪৬ ⟶ ৪৭ নং লাইন:
কিছুকাল পর বিশেষ সামরিক আদালতে তাদের বিচার শুরু হয়। প্রথমত ঘোষণা করা হয় যে, টেলিভিশনে ঐ বিচারানুষ্টানের দৃশ্য প্রচার করা হবে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তিগণ অপরাধ স্বীকার করতে অস্বীকার এবং তাদের প্রতি দৈহিক নির্যাতনের বিবরণ প্রকাশ করায় টেলিভিশন বন্ধ করে দেয়া হয়। তারপর রুদ্ধদার কক্ষে বিচার চলতে থাকে। আসামীদের পক্ষে কোন উকিল ছিল না।
অন্য দেশ থেকে আইনজীবীগণ আসামী পক্ষ সমর্থনের আবেদন করেন। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। ফরাসী বার এসোসিয়েনের ভূতপূর্ব সভাপতি উইলিয়াম থরপ (Thorp) ও মরোক্কোর দু’জন আইনজীবী আসামী পক্ষ সমর্থনের জন্য রীতিমত আবেদন করেন। কিন্তু তা না মঞ্জুর করা হয়। সুদানের দু’জন আইনজীবী কায়রো পৌছে তথাকার বার এসোসিয়েশনে নাম রেজিষ্ট্রী করে আদালতে হাযির হন। পুলিশ তাদের আদালত থেকে
সাইয়েদ কুতুব ও অন্যান্য আসামীগণ ১৯৬৬ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিচার চলাকালে ট্রাইবুনালের সামনে প্রকাশ করেন যে, অপরাধ স্বীকার করার জন্যে তাদের উপর অমানুষিক দৈহিক নির্যাতন চালানো হয়।
|