ফ্রেড বারাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
মূল্যায়ন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
যুদ্ধ পরবর্তী সময়কাল - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৮২ নং লাইন:
খনি শ্রমিক পরিবারের সন্তান তিনি। ১৯১৪ সাল থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত ফ্রেড বারাটের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ফাস্ট-বোলার ও মারকুটে ব্যাটসম্যান হিসেবে ফ্রেড বারাটের সবিশেষ পরিচিতি ছিল।
 
দূর্দান্তভাবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে যাত্রা শুরু করেছিলেন ফ্রেড বারাট। ১৯১৪ সালে লর্ডসে নটিংহ্যামশায়ারের সদস্যরূপে [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি’রমেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি)]] বিপক্ষে কাউন্টি দলের পক্ষে প্রথমবারের মতো খেলায়খেলেন। অংশপ্রথম নেন।ইনিংসে ৮/৯১ লাভ করেন তিনি।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/9/9238.html | title = MCC v Nottinghamshire |date = 1914-05-06 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-17}}</ref> কিন্তু, তার দল [[ফলো-অন|ফলো-অনের]] কবলে পড়ে ১৯৪ রানে পিছিয়ে থাকায় তাকে আর বোলিং করতে হয়নি। এরপর, তিনি তার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় ৫/৫৮ লাভ করেন।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/9/9250.html | title = Nottinghamshire v Sussex |date = 1914-05-14 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-17}}</ref> ঐ মৌসুম শেষে ২১.৮০ গড়ে ১১৫১১৫টি প্রথম-শ্রেণীর [[উইকেট]] লাভ করেন তিনি। তন্মধ্যে, দশবার ইনিংসে পাঁচ-উইকেট ও তিনবার খেলায় দশ-উইকেট পান। যুদ্ধেরমৌসুমের পরশেষদিকে তিনিট্রেন্ট তারব্রিজে পুরনো[[লিচেস্টারশায়ার ছন্দেকাউন্টি ফিরেক্রিকেট পেতেক্লাব|লিচেস্টারশায়ারের]] ধীরলয়েবিপক্ষে যাত্রাইনিংসে শুরু৮/৭৫ করেন।বোলিং তবে,পরিসংখ্যান ১৯২৩গড়ে সালেউত্তরণ ১৮ঘটান।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.৫৪com/Archive/Scorecards/9/9439.html গড়ে| ১০১title উইকেট= লাভNottinghamshire করেন।v এছাড়াও,Leicestershire অত্যন্ত|date দ্রুততার= সাথে1914-08-22 রান|publisher সংগ্রহে= তৎপরতাwww.cricketarchive.com দেখান।| accessdate = 2008-12-17}}</ref>
 
== যুদ্ধ পরবর্তী সময়কাল ==
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে ফ্রেড বারাটের খেলোয়াড়ী জীবন থেকে পরবর্তী চার বছর নষ্ট হয়ে যায়। ১৯১৯ সালে পুণরায় খেলা শুরু হলে উইজডেন তাদের স্মরণিকায় উল্লেখ করে যে, তিনি তার পুরনো খেলার ছন্দ ফিরিয়ে আনতে খুব ধীরগতিতে অগ্রসর হচ্ছিলেন।<ref>{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1948 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = Obituaries| page = 781}}</ref> যুদ্ধের পর তিনি তার পুরনো ছন্দে ফিরে পেতে ধীরলয়ে যাত্রা শুরু করেন। ১৯১৯ সালের সীমিত খেলায় অংশ নিয়ে ৫৮, ১৯২০ সালে ৬৮ ও ১৯২১ সালে ৯১ উইকেট পান।<ref name="bowl">{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Players/0/515/f_Bowling_by_Season.html | title = First-class Bowling in each Season by Fred Barratt |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-17}}</ref> তবে, ১৯২৩ সালে ১৮.৫৪ গড়ে ১০১ উইকেট লাভ করেন। এছাড়াও, অত্যন্ত দ্রুততার সাথে রান সংগ্রহে তৎপরতা দেখান।
 
ঐ মৌসুমগুলোয় তার ব্যাটি গড় গড়পড়তা নিম্নমুখী ছিল। ১৯১৯ সালে ইনিংস প্রতি ১৬ রান তুলেন। ১৯২০ সালের শেষদিক পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল। এ পর্যায়ে তার ব্যক্তিগত শক্তিমত্তা ও অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী লক্ষ্য করা যায়। ১৯১৯ সালে [[সাসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|সাসেক্সের]] বিপক্ষে নয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮২ রান তুলেন। দশম উইকেটে সংগৃহীত ৬০ রানের মধ্যে তার সঙ্গী করেছিলেন মাত্র ১১।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/9/9543.html | title = Sussex v Nottinghamshire |date = 1919-05-30 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-17}}</ref> ১৯২১ সালে [[হ্যাম্পশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|হ্যাম্পশায়ারের]] বিপক্ষে অষ্টম উইকেটে ডজার হোয়াইসলের সাথে জুটি গড়ে ৫০ মিনিটে ১২৯ রান তুলেন। নিজে করেন ৭৯ রান। এরফলে, দলের সংগ্রহ ৬৫/৬ থেকে ২৮৬ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা অপ্রত্যাশিতভাবে অর্জিত হয়।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/10/10153.html | title = Hampshire v Nottinghamshire |date = 1921-06-22 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-17}}</ref><ref>{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1922 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = Hampshire Matches| page = 203}}</ref>
 
১৯২৮ সালে ২৯.১৭ গড়ে ১,১৬৭ রান ও ২৫.১৮ গড়ে ১১৪ উইকেট পান। এরফলে, [[ডাবল (ক্রিকেট)|ডাবল]] লাভের কৃতিত্ব অর্জন করেন। ১৯০৬ সালে [[জন গান|জন গানের]] পর প্রথম নটিংহ্যামশায়ারীয় হিসেবে এ অর্জনের সাথে স্বীয় নামকে জড়ান। সকল ধরনের বোলিংকে তুনোধুনো করে ছাড়েন। ড্রাইভের দিকে সবিশেষ দক্ষতা দেখান। ট্রেন্ট ব্রিজে [[গ্ল্যামারগন কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|গ্ল্যামারগনের]] বিপক্ষে পঁচাশি মিনিটে ১১০ রান তুলেন। কভেন্টিতে [[ওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ওয়ারউইকশায়ারের]] বোলারদের বিপক্ষে ১৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন। ডব্লিউ. ওয়াকারের সাথে পঁচাশি মিনিটে ১৯৬ রানের জুটি গড়েন। মাঠের সীমারেখা ছোট হওয়ায় নিজস্ব শক্তিমত্তা অনুশীলন করার সুযোগ পান। সাতটি ছক্কা ও আঠারোটি চারের মার মারেন ফ্রেড বারাট। নটিংহ্যামশায়ার ৬৫৬/৩ তুলে ইনিংস ঘোষনা করে। এটিই তৎকালীন স্বল্প উইকেট পতনে বৃহৎ সংগ্রহ হিসেবে পরিগণিত হয়।