হীরালাল চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎প্রণোদিত প্রজনন পদ্ধতি: বানান সংশোধন করা হল
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন:
 
এ ছাড়াও তিনি কার্প প্রজাতির বারো রকমের নতুন শঙ্করীকরণ, আঁতুড় পুকুরের ডিমপোনা কোন কোন পোকার দ্বারা আক্রান্ত ও তার প্রতিকার এবং বিজ্ঞানসম্মত ভাবে আঁতুড় পুকুর পালনের পদ্ধতির উপায় বিশদে দেখিয়েছেন।<ref name = ":0"></ref>
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে অবসর পর জাতিসংঘের এফএও (Food and Agricultural Organisation)এর উপদেষ্টা হয়ে সুদান, নাইজেরিয়া, ফিজি, লাওস, ফিলিপাইনস, মায়ানমার সহ বহু বিশ্বের দেশে কাজ করেছেন, তাঁর তিন দশকের অভিন্নতা ও প্রযুক্তিগত বুদ্ধিমত্তা মৎস্য উৎপাদনে ও জলজ পালন বিষয়ে সম্যক জ্ঞান সেদেশের মানুষদের সামনে পরিস্ফুট করেছেন । সেই সাথে তাঁদের অত্যন্ত প্রিয় ও শ্রদ্ধাভাজন মানুষ হয়ে উঠেছিলেন। হীরালাল চৌধুরী ফিলিপিনসে দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার ফিশারিজ উন্নয়ন কেন্দ্রের বা এসইএফডিইসি(SEAFDEC) র আঞ্চলিক সমন্বয়কারী (রিজিওনাল কোঅর্ডিনেটর) ও সহকারী অধিকর্তা ছিলেন (১৯৭৬-৭৯)। ফিলিপিনসের এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব অ্যাকোয়াকালচারের পরিদর্শক বিজ্ঞানী ছিলেন।(১৯৮৫-৮৮)।<ref name=":1">People in Aquaculture’></ref>
 
হীরালাল চৌধুরী ভারতে “প্রণোদিত প্রজননের জনক” হিসাবে আখ্যা লাভ ছাড়াও দেশে-বিদেশের বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছেন নিজের কর্মসাফল্যে। ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দে চন্দ্রকলা হোরাস্মৃতি স্বর্ণপদক,আমেরিকার অবার্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হতে ‘গামা-সিগমা-ডেল্টা গোল্ডেন কী পুরস্কার , 'রফি আহমেদ কিদওয়াই' পুরস্কার লাভ করেন। দেশের বেসামরিক পুরস্কার পাননি বটে, তবে ভারত সরকার তাঁর যুগান্তকামী ‘প্রণোদিত প্রজনন পদ্ধতি’ উদ্ভাবনের দিনটি স্মরণে রেখে ১০ জুলাই তারিখ ‘জাতীয় মৎস্যচাষী দিবস’বা ‘ন্যাশনাল ফিস্ ফার্মার্স ডে’ হিসাবে ঘোষণা করেছেন। ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর মৎস্যবিজ্ঞানে সারাজীবনের অবদান ও সেবার জন্য সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করে।<ref name= “:3">{{cite news|Personal news=Hiralal Choudhuri(1921-2014)|url=https://www.researchgate.net/publication/271201611_Hiralal_Chaudhuri_1921-2014_-_PERSONAL_NEWS}}</ref>