কাশ্মীর সমস্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Imo0on (আলোচনা | অবদান)
→‎সময়কাল: টাইমলাইন সংযুক্ত করা হবে,, উন্নত করা হবে,,,
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৬৫ নং লাইন:
 
১৮১৯ খ্রীষ্টাব্দে শিখ মহারাজা রণজিৎ সিংহ-এর কাশ্মীর বিজয়ের পূর্বে এখানে রাজত্ব ছিল পাশতুন উপজাতীয় দুরানী রাজবংশের। প্রথম ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধের পর লাহোর চুক্তি অনুসারে কাশ্মীর ইষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানির শাসনাধীনে আসে, যারা কিছুদিন পরেই অমৃতসর চুক্তির মাধ্যমে জম্মুর রাজা গুলাব সিং-কে বিক্রি করে দেয়, এর ফলে তিনি জম্মু ও কাশ্মীরে মহারাজা উপাধি লাভ করেন। এইসময় থেকে ১৯৪৭-এ দেশভাগের আগে পর্য্যন্ত হিন্দু মহারাজাদের অধীনে কাশ্মীর শাসিত হয় যদিও জম্মু ও লাডাখ অঞ্চল ছাড়া সমগ্র রাজ্যে মুসলমান জনসংখ্যার আধিক্য ছিল বেশি। যদিও ভারতের জনসংখ্যা পাকিস্তানের ছয় গুণ বেশি তবে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় সমান।
 
 
 
 
==১৮৪৭==
 
==১৯৩০==
 
==১৯৪৭==
 
==১৯৪৭==
 
==১৯৪৮==
 
==১৯৫০==
 
==১৯৫২==
 
==১৮৫৬==
 
 
==১৯৭২==
 
==১৯৭৫==
 
==১৯৯০==
 
==১৯৯৫==
 
==২০১৫==
 
==২০১৮==
 
 
==২০১৯==
 
 
৩৭০ ধারা বাতিল
 
 
২০১৯ এর ৬ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছিলো দীর্ঘ ও ব্যাপক প্রস্তুতি। ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে জম্মু-কাশ্মীরে পাঠানো হয়েছিলো ২ হাজার স্যাটেলাইট ফোন, ড্রোন ও ৩৫ হাজার বাড়তি সেনা সদস্য। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিলো সাধারণ মোবাইল ফোন সংযোগ ও ইন্টারনেট সেবা।
 
মোদি সরকার নিশ্চিত ছিলো যে এমন ঘোষণার পর আবার বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠতে পারে জম্মু-কাশ্মীর। গ্রেপ্তার করা হয়েছে রাজ্যের দুই সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রধান ওমর আবদুল্লাহ এবং পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির মেহবুবা মুফতিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিকদলগুলোর শীর্ষ নেতাদের। কিন্তু, বিজেপির সাবেক রাজনৈতিক মিত্র ও জম্মু-কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা যখন বলেন, “কাশ্মীরে ভারতের আগ্রাসন চলছে” তখন তার বক্তব্যে সেই অঞ্চলের প্রকৃত চিত্রের একটা আভাস পাওয়া যায়।
 
 
===জম্মু কাশ্মীর স্বাধীনতার দাবি===
 
 
২০২০ জুন, ২৯ জম্মু-কাশ্মীরের স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত সংগঠন হিজবুল মুজাহিদিনের একজন কমান্ডারসহ তিন সদস্য ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর আভিযানে নিহত হয়েছেন।<ref>https://www.kalerkantho.com/amp/online/world/2020/06/29/928887</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==