বাসন্তী দুলাল নাগচৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংযোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৫ নং লাইন:
 
== জন্ম ও পরিবার ==
নাগচৌধুরি [[ঢাকা জেলা|ঢাকা জেলার]] বারোদি গ্রামে ১৯১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা ইউ. সি. নাগ [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইংরেজির অধ্যাপক ছিলেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=3BcKqXOeSbAC&pg=PA585&redir_esc=y#v=onepage&q&f=false|শিরোনাম=Nucleus and Nation: Scientists, International Networks, and Power in India|শেষাংশ=Anderson|প্রথমাংশ=Robert S.|তারিখ=2010-05-15|বছর=|প্রকাশক=University of Chicago Press|অবস্থান=|পাতাসমূহ=৫৮৫|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-226-01977-2}}</ref> বাসন্তী দুলাল নাগচৌধুরী তাঁর সাত ভাইয়ের মধ্যে বড় ছিলেন, যার মধ্যে একজন বেশ কম বয়সেই মারা গিয়েছিলেন।
 
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে [[ভারত বিভাজন|ভারত বিভাজনের]] পর ঢাকায় হিন্দুদের বিরুদ্ধে অত্যাচার শুরু হলে তিনি তাঁর পরিবার সহ ভারতে চলে আসেন। তাঁর বাবা ভারতে এসে [[কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়|বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ইংরেজি বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে পদ গ্রহণ করেছিলেন।<ref name=":0" />
৩৯ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
===শিক্ষাবিদ এবং গবেষণা===
১৯৪১ সালে ডক্টরেট শেষ করার পরে নাগচৌধুরী [[মেঘনাদ সাহা|মেঘমাদ সাহার]] গবেষণা দলে যোগ দিতে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজে ফিরে আসেন। ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স কলেজে অধ্যাপনাকালে যখন [[সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স]] (এসআইএনপি) প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন নাগচৌধুরী সেখানে গবেষণার জন্য নিযুক্ত হন। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে মেঘনাদ সাহার অবসর গ্রহণের পরে তাঁকে [[সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স|সআইএনপিরএসআইএনপির]] পরিচালক হিসেবে মনোনীত করা হয়।<ref name=":0" />
 
নাগচৌধুরীর গবেষণায় মূল বিষয় ছিল পারমাণবিক আইসোমার, আবেশিত তেজস্ক্রিয়তা, চেরেংকভ রেডিয়েশন এবং নন-থারমাল প্লাজমা।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://insaindia.res.in/detail/N64-0500|শিরোনাম=INSA :: Deceased Fellow Detail|ওয়েবসাইট=insaindia.res.in|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-25}}</ref> বার্কলেতে ডক্টরেট থাকাকালীন তিনি সাইক্লোট্রন গবেষণার অগ্রগামীদের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। ১৯৪১ সালে ভারতে ফিরে আসার পূর্বে মেঘনাদ সাহার সহায়তায় এবং টাটা গ্রুপের অর্থায়নে নাগচৌধুরী [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] একটি সাইক্লোট্রন চৌম্বকের জন্য কিছু অংশ নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। তবে, সাইক্লোট্রনের যন্ত্রাংশ বহনকারী দ্বিতীয় জাহাজটি জাপানিরা ডুবিয়ে দিয়েছিল। পরবর্তীতে মেঘনাদ সাহা এবং পরে নাগচৌধুরীর নেতৃত্বে গবেষণাদলটি বাকি অংশগুলি নিজেরাই তৈরির কাজ গ্রহণ করেছিল। বাসন্তী দুলাল নাগচৌধুরী ভারতের প্রথম সাইক্লোট্রন তৈরির পথিকৃৎ।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=3BcKqXOeSbAC&pg=PA585&redir_esc=y#v=onepage&q&f=false|শিরোনাম=Nucleus and Nation: Scientists, International Networks, and Power in India|শেষাংশ=Anderson|প্রথমাংশ=Robert S.|তারিখ=2010-05-15|বছর=|প্রকাশক=University of Chicago Press|অবস্থান=|পাতাসমূহ=১৩৯|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-226-01977-2}}</ref>
 
মেঘনাদ সাহার পর ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] [[পদার্থবিদ্যার পালিত অধ্যাপক|পদার্থবিজ্ঞানের পালিত অধ্যাপক]] হিসাবে নিযুক্ত হন; তিনি ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি ১৯৬১-৬২ খ্রিস্টাব্দে [[ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আর্বানা-শ্যাম্পেইন]]-এ একজন পরিদর্শন অধ্যাপক ছিলেন এবং লিংকন প্রভাষক হিসাবে মনোনীত হন।<ref name=":1" />
 
===প্রশাসনিক ক্ষেত্রে===