বাসন্তী দুলাল নাগচৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎জন্ম ও পরিবার: সম্প্রসারণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৫৩ নং লাইন:
 
১৯৭০-৭১ খ্রিস্টাব্দে নাগচৌধুরী একটি কমিটির সভাপতিত্ব করেছিলেন যা ভারতের সামুদ্রিক সুরক্ষা বিষয়াদি পরীক্ষা করে। এই কমিটি ভারতের সুবিশাল উপকূলরেখায় টহল দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা, অবৈধ কার্যকলাপ চিহ্নিতকরণের জন্য উপকূলীয় মাছ ধরার জাহাজের একটি রেজিস্ট্রি স্থাপন এবং অবৈধ কার্যকলাপে জড়িত জাহাজগুলিকে বাধা দেওয়ার জন্য একটি সক্ষম এবং সুসজ্জিত বাহিনী প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বেশ কয়েকটি সুপারিশ করে। পরবর্তীকালে কমিটির সুপারিশের ফলে ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে রুস্তমজী কমিটির ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়, যার ফলে [[ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী]] প্রতিষ্ঠিত হয়।
 
==পরবর্তী জীবন==
তিনি ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের ১ জুলাই থেকে ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারী পর্যন্ত জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (জেএনইউ) উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫-১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি পরিবেশ পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি দিল্লির [[ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান দিল্লি|ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের]] বোর্ড অব গভর্নরসেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
 
নাগচৌধুরী অসংখ্য ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক কাউন্সিলের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৭৬-৮৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি [[আন্তর্জাতিক তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান কেন্দ্র|আন্তর্জাতিক তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান কেন্দ্রের]] বৈজ্ঞানিক কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮০-৮২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ভারতের জাতীয় ভৌতিক পরীক্ষাগারের গবেষণা উপদেষ্টা কাউন্সিলের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টারের গভর্নর বোর্ডের সদস্য ও সহ-সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন।
 
তিনি বিভিন্ন ভারতীয় পাবলিক সেক্টর সংস্থার বোর্ডেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে ভারত ডায়নামিক্স লিমিটেড, ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড এবং [[হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড]]।
 
তিনি সঙ্গীত ও সংস্কৃতিতে সক্রিয়ভাবে আগ্রহ বজায় রেখেছিলেন। তিনি আইটিসি সঙ্গীত গবেষণা একাডেমির উপদেষ্টা বোর্ডের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
===মৃত্যু===
২০০৬ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জুন সেরিব্রাল ইনফার্কশন জনিত কারণে ডক্টর নাগচৌধুরী মারা যান।
 
==পুরস্কার==
নাগচৌধুরী ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমির ফেলো নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি পদ্মবিভূষণ পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয় এবং কানপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছিলেন।
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}