বাংলাদেশ ব্যাংক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎রিজার্ভ চুরি: সম্প্রসারণ
৭৯ নং লাইন:
* গ্রিন ব্যাংকিং সম্পর্কিত বার্ষিক প্রতিবেদন
* আমদানি রপ্তানি প্রতিবেদন এবং
* আর্থিক স্থিতিশীলতা মূল্যায়ন প্রতিবেদনপ্রতিবেদন।
 
== গভর্নর ==
{{মূল|বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরদের তালিকা}}
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে বলা হয় [[গভর্নর (ব্যাংক)|গভর্নর]]। এ পর্যন্ত ১১ জন১১জন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এই পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ব্যাংকের বর্তমান (১১ তম) গভর্নর হলেন [[ফজলে কবির]]।
 
== বাংলাদেশ ব্যাংক পুরস্কার ==
১০০ নং লাইন:
=== রিজার্ভ চুরি ===
{{মূল|বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ পাচারের ঘটনা}}
২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে রক্ষিত বাংলাদেশে ব্যাংকের রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার বা ৮১০ কোটি টাকা চুরি করে একদন হ্যাকার। নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের $৮১ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮১০ কোটি টাকা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1614679|শিরোনাম=বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির আদ্যোপান্ত|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06}}</ref>) [[সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন|সুইফট]] নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে হ্যাকাররা চুরি করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2016/05/13/business/dealbook/swift-global-bank-network-attack.html|শিরোনাম=Once Again, Thieves Enter Swift Financial Network and Steal|শেষাংশ=Corkery|প্রথমাংশ=Michael|তারিখ=2016-05-12|কর্ম=The New York Times|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06|ভাষা=en-US|issn=0362-4331}}</ref> বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয় চুরি হওয়া অর্থ চলে গিয়েছিল ফিলিপিনের ব্যাংক ও জুয়ার বাজারে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে, রিজার্ভ চুরির সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিতরের কেউ-কেউ জড়িত থাকতে পারে।যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক এই অভিযোগ বরাবরই নাকচ করে এসেছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-39369659|শিরোনাম='রিজার্ভ চুরির হোতারা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে আছে'|শেষাংশ=হোসেন|প্রথমাংশ=আকবর|তারিখ=2017-03-23|কর্ম=BBC News বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06|ভাষা=bn}}</ref> চুরি যাওয়া অর্থ ফেরত ও দোষীদের খুঁজে বের করতে তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনকে প্রধান করে সরকার একটি কমিটি গঠন করে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই কমিটি একটি প্রতিবেদন জমা দেয় যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের অদক্ষতা ও অবহেলাকেই মূলত দায়ী করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1614679|শিরোনাম=বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির আদ্যোপান্ত|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-19}}</ref> প্রতিবেদনে বলা হয়, রিজার্ভ চুরির তথ্য ২৪ দিন পর্যন্ত সরকারের কাছে গোপন রেখেছিলেন তৎকালীন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আতিউর রহমান। এতে আরও বলা হয়, অর্থ চুরির তথ্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে গোপন করার কোনোই যৌক্তিকতা নেই, বরং গর্হিত অপরাধ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/economy/article/1614697|শিরোনাম=২৪ দিন অর্থ চুরির তথ্য গোপন রাখেন আতিউর রহমান|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-19}}</ref> পরবর্তীতে, ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে একটি মামলা দায়ের করে বাংলাদেশ। এতে ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশন (আরসিবিসি) সহ ৫টি প্রতিষ্ঠান ও ১৫জন বেক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/economy/article/1638129/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD-%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%80%E0%A6%A3|শিরোনাম=রিজার্ভ চুরির চার বছর পার, উদ্ধারের আশা ক্ষীণ|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-19}}</ref> পরবর্তীতে জানা যায়, উক্ত মামলা যুক্তরাষ্ট্রের আদালত খারিজ করে দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/economy/article1737827.bdnews|শিরোনাম=রিজার্ভ চুরি: মামলায় হারলো বাংলাদেশ ব্যাংক|শেষাংশ=ডটকম|প্রথমাংশ=নিউজ ডেস্ক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর|ওয়েবসাইট=bangla.bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-19}}</ref> বিভিন্ন সময়ে চুরি যাওয়া অর্থের প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ ডলার উদ্ধার করতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
 
রিজার্ভ চুরির প্রতিক্রিয়া হিসেবে, ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে পদত্যাগ করেন ব্যাংকের তখনকার গভর্নর [[আতিউর রহমান]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news/2016/03/160315_bangladesh_bank_governor_resignation|শিরোনাম=বাংলাদেশে ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান পদত্যাগ করেছেন|কর্ম=BBC News বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-19|ভাষা=bn-IN}}</ref> আতিউর রহমানের পদত্যাগের পর দুই ডেপুটি গভর্নর আবুল কাসেম ও নাজনীন সুলতানাকেও অব্যাহতি দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/todays-print-edition/tp-first-page/article/1603199868|শিরোনাম=গভর্নরের পদত্যাগ|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-19}}</ref>
 
== আরও দেখুন ==
* [[বাংলাদেশের ব্যাংকসমূহের তালিকা]]।
* [[বাংলাদেশের আর্থিক সেবাদানকারী কোম্পানিসমূহের তালিকা]]
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|30em}}
== বহিঃসংযোগ ==
* [httphttps://www.bb.org.bd/ বাংলাদেশ ব্যাংকের দাপ্তরিক ওয়েবসাইট]
* {{বাংলাপিডিয়া}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
{{বাংলাদেশের ব্যাংক}}
[[বিষয়শ্রেণী:কেন্দ্রীয় ব্যাংক]]