ঔষধবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ঠিক
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
→‎নিদানতাত্ত্বিক ঔষধবিজ্ঞান: সঠিক পরিভাষায় পরিবর্তন
৮ নং লাইন:
ঔষধবিজ্ঞানের দুইটি প্রধান শাখা হল [[ঔষধসঞ্চরণবিজ্ঞান]] ("Pharmacokinetics") এবং [[ঔষধক্রিয়াবিজ্ঞান]] (Pharmacodynamics)। যখন ঔষধ আমাদের দেহে প্রবেশ করে তখন দেহ সরাসরি তার উপর কাজ করতে শুরু করে। দেহের মধ্যে ঔষধের শোষণ, বণ্টন, বিপাক এবং নিষ্কাশন হল ঔষধসঞ্চরণবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। ঔষধ দেহের উপর যে ক্রিয়া করে, সেই প্রক্রিয়াটি কোনও গ্রাহকের ভূমিকা ছাড়া অনেকাংশেই অচল, যেহেতু এই গ্রাহকই তার নির্বাচনশীলতার গুণে ঔষধকে দেহের উপর ক্রিয়া করতে সহায়তা করে। অন্যদিকে দেহের উপর ঔষধ বা রাসায়নিক পদার্থের ক্রিয়াই মূলত ঔষধক্রিয়াবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। ঔষধ গ্রহণের পুরামাত্রা বা "কোর্স" ও তার চিকিৎসাবিদ্যাগত ক্রিয়ার সময়সীমা নির্ধারিত হয় ঔষধসঞ্চরণবিজ্ঞান এবং ঔষধক্রিয়াবিজ্ঞানের আলোকেই। ঔষধবিজ্ঞান এবং ঔষধ প্রস্তুতি ও ব্যবহার বিজ্ঞানের (ইংরেজি পরিভাষায় ফার্মেসি) মধ্যে পার্থক্য আছে। ঔষধবিজ্ঞান আলোচনা করে কীভাবে ঔষধ জীবদেহ বা জৈব মাধ্যমকে প্রভাবিত করে এবং কীভাবে ঔষধ জীবদেহ বা জৈব মাধ্যম দ্বারা প্রভাবিত হয়। অন্যদিকে ঔষধ প্রস্তুতি ও ব্যবহার বিজ্ঞান হল একটি জৈব চিকিৎসাবিজ্ঞান যার আলোচনার বিষয়বস্তু হল ঔষধবিজ্ঞান থেকে আহরিত জ্ঞান প্রয়োগ করে ঔষধের প্রস্তুতি, ব্যবহার ও পরিবেশন, ইত্যাদি।
=== উপশাখাসমূহ ===
==== নিদানতাত্ত্বিকরোগীভিত্তিক ঔষধবিজ্ঞান ====
চিকিৎসাবিজ্ঞানের শাখা যা আলোচনা করে জীব ও মানবদেহের ওপর চিকিৎসার প্রভাব। ইংরেজিতে "ক্লিনিকাল ফার্মাকোলজি" বলা হয়।
 
==== স্নায়ু-ঔষধবিজ্ঞান ====
স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার ওপর ঔষধের প্রভাব সম্পর্কিত শাখা। ইংরেজিতে "নিউরোফার্মাকোলজি" বলা হয়।