প্যালিনড্রোম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বাংলাদেশে প্যালিনড্রোম: জৈব প্রযুক্তিতে প্যালিন্ড্রোম সংযোজন।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৪ নং লাইন:
'''রাধা নাচে অচেনা ধারা '''<br /> '''রাজন্যগণ তরঙ্গরত, নগণ্য জরা'''<br /> '''কীলক-সঙ্গ নয়নঙ্গ সকল কী?''' <br /> '''কীর্তন মঞ্চ ‘পরে পঞ্চম নর্তকী'''<br /><ref>|url=https://cadetcollegeblog.com/mitttir/13309?fbclid=IwAR2YG29b8W9kX6jsCfLoCAek6xmiQTSUGE6oAHEboWbaD_N_VPw1f8X98N0|</ref>
 
শুধুমাত্র নিচের বাক্যটি ব্যতিত উপরের তিনটি বাক্য সৌমিত্র চক্রবর্তী-এর[http://www.saumitra-chakravarty.com] লেখা। বর্তমানে তিনি [[বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়|বিএসএমএমইউ]] তে সহকারী অধ্যাপক[https://pathology.bsmmu.edu.bd/faculty-members] হিসাবে কর্মরত আছেন। যা এতদিন দাদা ঠাকুরের নামে প্রকাশ পেয়েছিল।
 
[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] সবচেয়ে বেশি যার অবদান তিনি হলেন ফরিদ উদ্দিন। তিনি [[বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়|বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে]] আহসান উল্লাহ হলে সিকিউরিটি গার্ড হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি প্রায় ৮/১০ বছর প্যালিনড্রোম নিয়ে গবেষণা করেন। তিনিই বাংলা সাহিত্যে প্রথম প্যালিনড্রোম কবিতার বই লিখতে সক্ষম হন। তা প্রচার করার জন্য তিনি উপহার স্বরূপ বিভিন্ন গুণিজনকে বই উপহার দেন। তারমধ্যে জাতীয় অধ্যাপক ড. [[জামিলুর রেজা চৌধুরী|জামিলুর রেজা চৌধুরী,]] [[মুহম্মদ জাফর ইকবাল|ড. জাফর ইকবাল]], [[আনিসুল হক]], ড. সৌমিত্র শেখর এবং কবি [[নির্মলেন্দু গুণ]] প্রমুখ অন্যতম।