শবে কদর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→শবেকদর এর নামাজের নিয়ম ও নিয়াত: সম্প্রসারণ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
→শবেকদর এর নামাজের নিয়ম ও নিয়াত: সম্প্রাসারণ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১৯ নং লাইন:
== শবেকদর এর নামাজের নিয়ম ও নিয়াত==
রমজান মাসের শেষ দশ দিনের যেকোন বেজোড় রাত শবে-কদর। তবে সাধারণভাবে ২৭ রমজানের রাতকেই শবে-কদর ধরা হয়। এই রাতের কোন এক সময় পৃথিবীর সকল অচেতন পদার্থ, বৃক্ষ-লতা ইত্যাদি আল্লাহ্র উদ্দেশ্যে সিজদাহ্ করে থাকে।
এই রাতে ফেরেশতাগণ পৃথিবীতে এসে মানুষের ইবাদত পর্যবেক্ষণ করেন এবং তাদের শান্তি কামনা করেন। তাই এই রাতে জেগে থেকে কুরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ, দোয়া-দুরূদ, জিকির ইত্যাদি ইবাদত বেশি করে করা প্রত্যেক মুসলমানের একান্ত কর্তব্য।
===শবে-কদরের নামাজের নিয়ত===
'নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা’য়ালা রাকআতাই সালাতিল লাইলাতিল কাদ্রি নফ্লে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি- আল্লাহু আকবর।'
অর্থ: আমি কাবামুখী হয়ে আল্লাহর (সন্তুষ্টির) জন্য শবে কদরের দুই রাকআত নফল নামাজ পড়ার নিয়ত করলাম- আল্লাহু আকবর।
===শবে-কদরের নামাজ পড়ার নিয়ম===
শবে-কদরের নামাজ দুই রাকআত করে '''চার রাকআত''' পড়তে হয়। এরপর যত ইচ্ছা নফল নামাজ পড়া যায়। এই নামাজের প্রত্যেক রাকআতে সূরা ফাতিহার পর একবার সূরা কদর ও তিনবার সূরা ইখ্লাস পড়তে হয়।
নামাজ শেষে নিচের দোয়াটি কমপক্ষে একশত বার পড়া উত্তম:
“সুব্হানাল্লাহি ওয়াল হাম্দু লিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, লা হা’ওলা কুয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহিল্ আলীয়্যিল আযীম”।
== শবে কদরের ইতিহাস ==
| |||