রাজবংশী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Manasakash (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Manasakash (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
| related_groups = [[Nashya Shaikh]]
}}
'''রাজবংশী''' বা '''কোচ-রাজবংশী''' [[বাংলাদেশের]] [[রংপুর বিভাগ|রংপুর অঞ্চল]], [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী অঞ্চল]] ও ,ভারতের [[পশ্চিমবঙ্গ]]র ছয় জেলা, তথা [[কোচবিহার]], [[জলপাইগুড়ি জেলা|জলপাইগুড়ি]], [[দার্জিলিং]] জেলার সমতল অঞ্চল, [[উত্তর দিনাজপুর জেলা|উত্তর দিনাজপুর,]] [[দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা|দক্ষিণ দিনাজপুর]] ও [[মালদহ জেলা]]র কিছু অংশে এরা বিদ্যামান। তাছাড়া, [[অসম]] এর [[গোয়ালপাড়া জেলা|গোয়ালপাড়া]], [[ধুবড়ী জেলা|ধুবড়ী,]] [[মেঘালয়]] ও নেপালের [[ঝাপা জেলা|ঝাপা]] জেলাতেও এই জাতিগোষ্ঠীর উল্লেখ পাওয়া যায়।<ref name=bang>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=রাজবংশী|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A7%80|ওয়েবসাইট=বাংলাপিডিয়া|শেষাংশ১=আহমদ|প্রথমাংশ১=রফিক|সংগ্রহের-তারিখ=৬ এপ্রিল ২০১৫}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=চক্রবর্তী|প্রথমাংশ১=সঞ্জয়|শিরোনাম=মমতার আসন্ন সফরে লক্ষ্য রাজবংশী-আদিবাসীরা|ইউআরএল=http://eisamay.indiatimes.com/state/mamatas-new-target/articleshow/29756153.cms|সংগ্রহের-তারিখ=৬ এপ্রিল ২০১৫|তারিখ=২ ফেব্রুয়ারি|বছর=২০১৪}}</ref> কিছু সংখ্যায় এই গোষ্ঠীর লোকেরা [[বগুড়া জেলা|বগুড়া]] ও [[ময়মনসিংহ জেলা]]তেও আছে। ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] এদের মোট জনসংখ্যা পাঁচ হাজারের একটু বেশি।<ref name=bang/>
রাজবংশী এবং [[কোচ]] দের একই বলে ঐতিহাসিকরা মনে করেন। রাজবংশীরা খর্বকায়, লম্বা, চ্যাপ্টা ও তীক্ষ্ণ নাক, উঁচু চোয়ালবিশিষ্ট এক মিশ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ। এরা প্রধানত [[শৈব|শিবভক্ত]] ও বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বী, এবং পিতৃ-প্রধান পরিবার। অনেকে প্রকৃতি উপাসক এবং পাহাড়, নদী, বন ও মাটি পূজা করে থাকে।এক কথায় এরা জড়োপাসক বা প্রকৃতির উপাসক। খরা, অনাবৃষ্টি উপলক্ষে অনুষ্ঠিত ''হুদুমা'' পূজা, ব্যাঙের বিয়ে, প্রভৃতি রাজবংশীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় অনুষ্ঠান।<ref name=bang/> পেশায় এরা প্রধানত কৃষক ও স্বাধীন কর্মের বিশ্বাসী। এরা সরল প্রকৃতির এবং স্বাধীনচেতা মনভাবের মানুষ। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=হানিফ|প্রথমাংশ১=রানা|শিরোনাম=ধলেশ্বরী ও রাজবংশী বিলুপ্তির পথে|ইউআরএল=http://www.thereport24.com/article/23411/index.html|সংগ্রহের-তারিখ=৬ এপ্রিল ২০১৫|তারিখ=২২ মার্চ ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150919004308/http://www.thereport24.com/article/23411/index.html|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
 
রাজবংশীদের লেখ্যনিজস্ব ভাষা ও নিজস্ব বর্ণমালা আছে। এদেরআছে।এদের ভাষা হচ্ছে ''কামরূপীকামতাপুরী'' বা ''রাজবংশী ভাষা''। [[পঞ্চানন বর্মা|শ্রী শ্রী ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা]] রাজবংশী সম্প্রদায়ের লোক ছিলেন। এখানকারএদের [[ভাওয়াইয়া|ভাওয়াইয়া সংগীত]] [[অবিভক্ত ভারত|ভারতবর্ষের]] অন্যতম সুনামধন্য সংগীত। <ref name=bang/> [[ভারত|ভারতের]] [[কোচবিহার]] থেকে রাজবংশী ভাষায় ''দোতরার ডাং'' নামের সাময়িকী প্রকাশ হয় ১৪১৭ বঙ্গাব্দ থেকে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=রাজবংশী ভাষার পত্রিকা ‘দোতরার ডাং’|ইউআরএল=http://songbadmanthan.com/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%8B/|সংগ্রহের-তারিখ=৬ এপ্রিল ২০১৫}}</ref> [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গে]] রাজবংশী ভাষা একাডেমী গঠন হয়েছে। রাজবংশী ভাষায় লেখা কবিতা , গল্প , গান রচনা ক্রমশ বৃদ্ধি চলছে ।
 
== উল্লেখযোগ্য মানুষ। ==