আইনজীবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন |
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন |
||
১৫ নং লাইন:
বিভিন্ন দেশ তাদের নিজ নিজ আইনী ব্যবস্থা অনুযায়ী আইনজীবীদের বিভিন্ন নামে অভিহিত করে থাকেন। ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী আইন বিষয়ে পারদর্শি এবং সনদপ্রাপ্ত যে কেউ আইনজীবী। কিন্তু স্কটিশ ভাষায় রচিত ম্যাক্স আইনে বা দক্ষিণ আফ্রিকা, ইতালিয়ান, ফরাসী, স্পেনিয়, পর্তুগিজ, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান, পোলিশ, ইস্রায়েলীয়, দক্ষিণ এশায় এবং দক্ষিণ আমেরিকার আইন ব্যবস্থা অনুযায়ী অ্যাডভোকেট বলতে উচ্চতর শ্রেণির একজন আইনজীবীকে নির্দেশ করে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1126/science.316.5831.1547d|শিরোনাম=NETWATCH: Botany's Wayback Machine|তারিখ=2007-06-15|সাময়িকী=Science|খণ্ড=316|সংখ্যা নং=5831|পাতাসমূহ=1547d–1547d|doi=10.1126/science.316.5831.1547d|issn=0036-8075}}</ref>
অ্যাডভোকেট কিছু দেশে আইনজীবীদের সম্বোধনের উপায়ও বটে। যেমন: "এড. স্যার অ্যালবেরিকো
== ব্যুৎপত্তি ==
[[অস্ট্রেলিয়া]]য় আইনজীবী বলতে সাধারণত সলিসিটর বা ব্যারিস্টার উভয়কেই বোঝানো হয়ে থাকে। [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডে]] ল'ইয়ার বা আইনজীবী বলতে সংরক্ষিত বা অসংরক্ষিত ক্ষেত্রে আইনি সহায়তাদানকারী ব্যক্তিকে বোঝানো হয়। যাদের মধ্যে ব্যারিস্টার ও সলিসিটর কেও ধরা হয়ে থাকে। [[দক্ষিণ এশিয়া]]য় প্রচলিত কথায় আইনজীবী বলা
== দায়িত্ব ==
অধিকাংশ দেশে আইনের বিভিন্ন ধারার কাজের বিভিন্নতার কারণে আইনপেশার সাথে সংযুক্ত ব্যক্তি থাকেন যাদের আমেরিকান
অ্যাডভোকেসি এমন একটি পেশা যেখানে কর্মের প্রতি নিষ্টা, আন্তরিকতা এবং প্রচেষ্টা ছাড়া কোনো ভাবেই উন্নতি সম্ভব না। সঠিক বিচার কাজে সাহায্য করা এবং দোষীকে চিহ্নিত করতে বিচারককে সহায়তা করার ক্ষেত্রে সততা ও নিষ্ঠা একান্ত প্রয়োজন। তাই আইনী পেশাকে মহৎ পেশা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। [ জেএস জাদব বনাম মোস্তফা হাজী মোহাম্মদ ইউসুফ, এআইআর ১৯৯৩, এসসি ১৫৩৫]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://indiankanoon.org/docfragment/1518335/?formInput=379|শিরোনাম=J.S. Jadhav vs Mustafa Haji Mohamed Yusuf|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref>
৪৬ নং লাইন:
=== পাকিস্তান ===
পাকিস্তানে বিভিন্ন স্তরের আইনজীবী প্রথা
'''আইনজীবী'''
* যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩ বছরের
* কোনো সিনিয়র আইনজীবীর অধীনে কমপক্ষে ৬ মাস অনুশীলন করতে হবে।
* বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় পাশ করে সদস্য পদ লাভ করতে হবে।
৬৩ নং লাইন:
=== বাংলাদেশ ===
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষার পর ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি আইন বিভাগে অধ্যয়নের জন্য দেশের যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারে। এরপর ৪ বছরের
বার কাউন্সিলের পরীক্ষীয় পাশ করসেই সে আইনজীবী হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করতে পারে এবং ২ বছর নিম্ন আদালতে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে সে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হওয়ার লাইসেন্স লাভ করে।
৮৩ নং লাইন:
=== প্রাচীন গ্রীসে ===
অতীতে লইয়ার বা আইনজীবী বলেতে প্রাচীন এথেন্সে সুবক্তা, বোঝানো হত। সমস্যা হলো এথেনীয় বক্তারা টতকাল নিয়ম অনুযায়ী নিজেদের মামলায় নিজেরাই লড়তেন। অন্য ব্যক্তির আইনি মামলায় বন্ধু বা সহকারী হিসেবে দাঁড়ানোর প্রবনতা দেখা যায়। দ্বিতীয়ত অন্যের কেসে পারিশ্রমিক নেওয়ার নিয়ম ছিলনা। সেই কারণে বক্তাদের পুরোপুরি আইনি সহায়ক হিসেবে বিবেচিত করা যেতনা এথেনিয় আইন অনুসারে। বন্ধুর সহায়ক হিসেবে বিনামূল্য আইনি সাহায্য দানের মধ্যেই এই পেশা আবদ্ধ থাকায় এদের
=== প্রাচীন রোমে ===
খৃষ্টপূর্ব ২০৪ শতকের আইনে রোমান
=== মধ্যযুগে ===
রোম সাম্রাজ্যের পতনের পর এই পেশার কিছু অবনতি হয়। জেমস ব্রান্ডেজের মমতে পাশ্চাত্য ইউরোপের ককাউকে সেই অর্থে পেশাদার আইনজীবী বলা
=== আমেরিকা ===
|