আইনি সহায়তা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৮ নং লাইন:
 
==দেশ অনুযায়ী==
=== বাংলাদেশ ===
বাংলাদেশ সংবিধান ১৯৭২ এর ২৭নম্বর নিবন্ধে বলা হয়েছে আইনের সামনে সকল নাগরিকই সমান এবং তাদের সকলের আইনের প্রতি সমান অধিকার রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে অনেকেই দরিদ্র, অশিক্ষিত থাকার কারণে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। এজন্যই বাংলাদেশ সরকার আইনি সহায়তা প্রদান করে।
 
আইনি সহায়তা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জাতীয় আইনি সহায়তা বোর্ড বা জেলা আইনি সহায়তা কমিটির কাছে জমা দিতে হয়। যদি জেলা কমিটি কোন ব্যক্তির আবেদন খারিজ করে দেয় এবং সে ব্যক্তি এটিকে অযৌক্তিক বলে মনে করে তবে সে ৬০দিনের মাঝে জাতীয় আইনি সহায়তা বোর্ডের কাছে পুনরায় আবেদন করতে পারবে। আবেদনকারীকে একটি সাদা কাগজে তার পুরো নাম, ঠিকানা ও কারণ উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। যদি উচ্চ আদালতে আইনি সহায়তার আবেদন করা হয় তাহলে চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
 
===অস্ট্রেলিয়া===
[[অস্ট্রেলিয়া]] সরকারের একটি প্রাদেশিক ব্যবস্থা রয়েছে যা প্রাদেশিক, রাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক বিচার ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত। অস্ট্রেলিয়ান (কমনওয়েলথ), রাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক সরকার প্রত্যেকটিই আইনি সহায়তা নীতির জন্য দায়ী। তাছাড়া, দেশটিতে প্রায় ২০০টি স্বাধীন, অলাভজনক সাম্প্রদায়িক আইন কেন্দ্র রয়েছে।