কুষ্টিয়া জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.143.156.42 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4169440 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে (mobileUndo)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
প্রুভইট দ্বারা তথ্যসূত্র পূরণ
ট্যাগ: প্রুভইট সম্পাদনা ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৪০ নং লাইন:
[[চিত্র:Tomb Lalon.jpg|thumb|220px|left|বাউল সম্রাট [[লালন ফকির|লালন সাঁই র]] মাজার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার চাঁপড়া ইউনিয়নের ছেঁউড়িয়া গ্রামে অবস্থিত]]
 
অবশ্য কুষ্টিয়া কোনো প্রাচীন নগর নয়। [[সম্রাট]] [[শাহজাহান|শাহজাহানের]] রাজত্বকালে এখানে একটি নদীবন্দর স্থাপিত হয়। যদিও [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি]] এ বন্দর বেশি ব্যবহার করত, তবুও নীলচাষী ও নীলকরদের আগমনের পরেই নগরায়ন শুরু হয়। ১৮৬০ সালে [[কলকাতা|কলকাতার]] (তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর রাজধানী)সাথে সরাসরি রেললাইন স্থাপিত হয়। একারণে এ অঞ্চল শিল্প-কারখানার জন্য আদর্শ স্থান বলে তখন বিবেচিত হয়েছিল। তৎকালীন সময়ে যজ্ঞেশ্বর ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস(১৮৯৬), রেণউইক, যজ্ঞেশ্বর এণ্ড কোং (১৯০৪) এবং মোহিনী মিলস (১৯১৯) প্রতিষ্ঠিত হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.kushtia.gov.bd/node/698573 |শিরোনাম= শিল্প প্রতিষ্ঠান |লেখকশেষাংশ= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |তারিখ= জুন, ২০১৪ |ওয়েবসাইট= |প্রকাশক= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |সংগ্রহের-তারিখ= ২২ জুন ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20140414081928/http://www.kushtia.gov.bd/node/698573 |আর্কাইভের-তারিখ= ১৪ এপ্রিল ২০১৪ |সংগ্রহের-তারিখ=২২ জুন ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল= হ্যাঁ }}</ref>
 
১৯৪৭-এ ভারতবর্ষ ভাগের সময় কুষ্টিয়া পৃথক জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=90348 |শিরোনাম= ইতিহাস ঐতিহ্য সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক রাজধানী কুষ্টিয়া |লেখক= |তারিখ= ৯ জুলাই ২০১২ |ওয়েবসাইট= |প্রকাশক= দৈনিক সংগ্রাম |সংগ্রহের-তারিখ= ২২ জুন ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20160306202335/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=90348 |আর্কাইভের-তারিখ= ৬ মার্চ ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২২ জুন ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল= হ্যাঁ }}</ref> এর সাবডিভিশন ছিল কুষ্টিয়া সদর, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর। তৎকালীন এস ডি ও মৌলভি আব্দুল বারী বিশ্বাস কে প্রধান করে ১৯৫৪ সালে গঙ্গা-কপোতাক্ষ প্রকল্পের সদর দপ্তর স্থাপন করা হয়। এ ছাড়া আরো বেশ কিছু সরকারী অফিস কুষ্টিয়ায় স্থাপনের পরে শহরটিতে পুনরায় উন্নয়ন শুরু হয়।
 
== ভৌগোলিক সীমানা ==
৫০ নং লাইন:
 
== প্রশাসন ==
কুষ্টিয়া জেলা ৬টি উপজেলা, ৭টি থানা,<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.kushtia.gov.bd/node/100027 |শিরোনাম= এক নজরে কুষ্টিয়া জেলা |লেখকশেষাংশ= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |তারিখ= জুন, ২০১৪ |ওয়েবসাইট= |প্রকাশক= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |সংগ্রহের-তারিখ= ২২ জুন ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20140421073700/http://www.kushtia.gov.bd/node/100027 |আর্কাইভের-তারিখ= ২১ এপ্রিল ২০১৪ |সংগ্রহের-তারিখ=২২ জুন ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল= হ্যাঁ }}</ref> ৫টি পৌরসভা, ৫৭টি ওয়ার্ড, ৭০টি মহল্লা, ৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৭১০টি মৌজা ও ৯৭৮টি গ্রামে বিভক্ত। উপজেলাগুলো হলো:
* [[কুমারখালী উপজেলা]]
* [[কুষ্টিয়া সদর উপজেলা]]
২৭১ নং লাইন:
 
==নদীসমূহ==
কুষ্টিয়া জেলায় অনেকগুলো নদী রয়েছে। নদীগুলো হচ্ছে [[পদ্মা নদী]], [[মাথাভাঙ্গা নদী]], [[কুমার নদ]], [[কালীগঙ্গা নদী]], [[গড়াই নদী]] ও ডাকুয়া খাল নদী,সাগরখালী নদী।<ref name="নদীকোষ">ড. অশোক বিশ্বাস, ''বাংলাদেশের নদীকোষ'', গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৯০, {{আইএসবিএন|978-984-8945-17-9}}।</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |লেখক=মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক |তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |শিরোনাম=বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি |ইউআরএলশেষাংশ=মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক |অবস্থানতারিখ=ঢাকাফেব্রুয়ারি ২০১৫ |প্রকাশক=[[কথাপ্রকাশ]] |অবস্থান=ঢাকা |পাতা=৬১২ |আইএসবিএন=984-70120-0436-4 |আইএসবিএন-ত্রুটি-উপেক্ষা-করুন=হ্যাঁ}}</ref>
 
== চিত্তাকর্ষক স্থান ==