সবুজ সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Galib Tufan (আলোচনা | অবদান)
রচনাশৈলী
Galib Tufan (আলোচনা | অবদান)
→‎সবুজ সার কী: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
২ নং লাইন:
এর জন্য প্রথমে ফসলের আংশবিশেষ জমিতে শুকিয়ে নিতে হয়। যাতে সার গাদা এবং মাটির সংশোধন হিসাবে কাজ করে। সবুজ সারের জন্য ব্যবহৃত উদ্ভিদগুলির মূলত আচ্ছাদন বা আংশবিশেষ ব্যবহার হয়ে থাকে। সবুজ সার সাধারণত জৈব চাষের সাথে জড়িত এবং শস্যর ফ্লনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
 
==আবিষ্কার ও পরিচয়==
==সবুজ সার কী==
১৮৮৯ সালে ঘাই এবং থমাস (Ghai & Thomas, 1889) সবুজ সার প্রয়োগ পদ্ধতির ব্যাখ্যা দেন।তাদের মতে এই পদ্ধতিতে এক স্থানে একটি লিগিউম শস্য অর্থাৎ ডাল জাতীয় শস্য যেমন মুগ কলাই চাষ করার পর পরই অন্য একটি ননলিগিউম শস্য যেমন ধান, পাট চাষ করে পূর্ববর্তী লিগিউম শস্য কর্তৃক নডিউলে সংরক্ষিত Rhizobium জাতীয় ব্যাকটেরিয়াকে মাটিতে মিশিয়ে তার থেকে উপকার নেয়াকে বুঝিয়েছেন। চাষাবাদের ইতিহাস পর্যােলাচনা করলে দেখা যায় যে খৃষ্টের জন্মের বহু পূর্ব থেকেই মানুষ এ ধরনের চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করতো।তবে সম্প্রতি এর বিজ্ঞান ভিত্তিক মূল্যায়ন হবার পর এ ধরনের চাষ পদ্ধতি কৃষিবিদদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বর্তমানে শস্য পর্যায়ক্রমে (Crop rotation) লিগিউম এবং ননলিগিউম শস্যে পর্যায়ক্রমিক ব্যবহার বেশ প্রসার লাভ করেছে।<ref name="জৈব">{{cite book |last=কুমার ভদ্র |first1=ড. সত্যজিৎ |title=জৈবপ্রযুক্তি ও এর ব্যবহার |chapter=জীবাণু সার |location=আগারগাঁও, ঢাকা |publisher=বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন |date=জানুয়ারি ২০০৭ |page=১২৯ |accessdate=2020-04-14 }}</ref>
 
==সবুজ সারের ইতিহাস==