পশুখাদ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
 
== ধরণ ==
[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] পশুখাদ্যের একটি মুখ্য উপাদান হচ্ছে সবুজ ঘাস। এছাড়াও অন্যান্য প্রধান উপকরণ হচ্ছে [[খড়|ধানের খড়]] এবং অন্যান্য [[ডাল]] বা [[তেল]] ও শস্য জাতীয় [[উদ্ভিদ|উদ্ভিদের]] বিভিন্ন ধরনের উপজাত।উপজাতের এগুলো ছাড়াওপাশাপাশি আপদকালীন সময়ে কলা গাছের পাতা, অপ্রকৃতকান্ড, বাঁশের পাতা, [[কচুরিপানা]]র পাতা ও ডাঁটা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গবাদি পশুর খাদ্যপশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহারব্যবহৃত করেহয়। থাকে। গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবে যে সকলএসব গাছপালা, লতা-গুল্ম ব্যবহূত হয়ে থাকে, সেগুলো গবাদি পশুর জন্য সুস্বাদু, পুষ্টিকর এবংহয়। তাছাড়া এগুলো পশুর দেহে  [[আমিষ]] ও অাঁশআঁশ জাতীয় খাদ্য উপাদানের উৎস  হিসেবে যোগান দিয়ে থাকে।দেয়। যেহেতু এদেশের সব এলাকায় একই ধরনের পশুখাদ্য উদ্ভিদ জন্মে না নাজন্মানোয়, তাই [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অঞ্চলভেদে পশুখাদ্য ভিন্নতর হয়ে থাকে। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] কোন কোন এলাকায় শীম জাতীয় উদ্ভিদ যেমন, খেসারি, মাটি কলাই প্রচুর পরিমানে জন্মে আবার কোন কোন এলাকায় এ জাতীয় ঘাসের কোন চাষই সম্ভব নয়। সে সকল এলাকায় শীম জাতীয় অন্যান্য উদ্ভিদ এর মধ্যে গবাদি পশুর জন্য গোমটর চাষপশুখাদ্যের করাভিন্নতা হয়েরয়েছে। থাকে।
 
[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] পশুখাদ্যের চাহিদা পূরণ করার জন্য বিদেশ হতে কিছু প্রজাতির ঘাস আমদানিকৃত হয়েছে। যেমন,সেগুলো হলো:
* নেপিয়ার  
** বিএলআরআই-নেপিয়ার-১ (''Pennisetum purpureum-Bajra'')