বাংলাদেশ ব্যাংক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎সমালোচনা: রিজার্ভ চুরির ঘটনার উল্লেখ
৫৯ নং লাইন:
 
=== রিজার্ভ চুরি ===
নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রক্ষিত [[বাংলাদেশ ব্যাংক|বাংলাদেশ ব্যাংকের]] $৮১ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮১০ কোটি টাকা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1614679|শিরোনাম=বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির আদ্যোপান্ত|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06}}</ref>) সুইফট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে হ্যাকাররা চুরি করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2016/05/13/business/dealbook/swift-global-bank-network-attack.html|শিরোনাম=Once Again, Thieves Enter Swift Financial Network and Steal|শেষাংশ=Corkery|প্রথমাংশ=Michael|তারিখ=2016-05-12|কর্ম=The New York Times|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06|ভাষা=en-US|issn=0362-4331}}</ref> বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয় চুরি হওয়া অর্থ চলে গিয়েছিল ফিলিপিনের ব্যাংক ও জুয়ার বাজারে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে, রিজার্ভ চুরির সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিতরের কেউ-কেউ জড়িত থাকতে পারে।যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের এই অভিযোগ বরাবরই নাকচ করে এসেছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-39369659|শিরোনাম='রিজার্ভ চুরির হোতারা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে আছে'|শেষাংশ=হোসেন|প্রথমাংশ=আকবর|তারিখ=2017-03-23|কর্ম=BBC News বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06|ভাষা=bn}}</ref> {{মূল|বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ পাচারের ঘটনা}}<br />
 
== আরও দেখুন ==
* [[বাংলাদেশের ব্যাংকসমূহের তালিকা]]।