অমরকোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
+
Moheen (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
১২ নং লাইন:
| কংগ্রেস = n81098281
}}
'''অমরকোষ''' ([[দেবনাগরী লিপি|দেবনাগরী]]: अमरकोशः, [[IAST]]: Amarakośa) [[অমরসিংহ]] প্রণীত [[সংস্কৃত]] [[thesaurus|কোষাগার]]। এটি প্রাচীনতম সংস্কৃত কোষগুলির মধ্যে একটি।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি |অধ্যায়=অমরকোষ |লেখক=মুহম্মদ সাইফুল ইসলাম}}</ref> লেখক নিজে ১৮টি পূর্ববর্তী কাজের উল্লেখ করেছেন, কিন্তু সেগুলি হারিয়ে গেছে। অমরকোষের প্রায় ৪০টিরও অধিক ধারাভাষ্য রয়েছে। কোষগ্রন্থটি তখনকার যূগে অভিধানের প্রয়োজন মিটিয়েছিল বলে অমরসিংহ [[নবরত্ন|নবরত্নমালার]] অন্যতম রত্ন হিসেবে [[বিক্রমাদিত্য|বিক্রমাদিত্যের]] 'কীর্তিগাথা'য় যুক্ত হয়ে আছেন। [[হেনরি টমাস কোলব্রুক]] ১৮০৮ ও ১৮২৫ সালে কলকাতা থেকে অমরকোষের একটি সংস্করণ প্রকাশ করেন। ১৮৭৭ সালে বম্বে থেকে, চিন্তামণি শাস্ত্রী থাট্টে ও কিয়েন হর্ন মহেশ্বর-ভাষ্যসহ অপর একটি সংস্করণ প্রকাশ করেছিলেন।{{r|বাংলাপিডিয়া}}
 
==ব্যুৎপত্তি==
"অমরকোষ" শব্দটি সংস্কৃত ''অমর'' এবং "কোষ" ("ধন, ঝাঁক, ভাণ্ড, সংগ্রহ, অভিধান") থেকে এসেছে। বইটির মূল নাম "নামলিঙ্গানুশাসন"-এর অর্থ "বিশেষ্য এবং লিঙ্গ সম্পর্কিত নির্দেশ"।{{r|বাংলাপিডিয়া}} মীরাশি আমরকোষ রচনার সময়কাল খতিয়ে দেখেছেন, এবং তার ধারণামতে [[আমোগবর্ষ|আমোগবর্ষের]] শাসনকালে (৮১৪-৮৬৭) রচিত শাকাতায়নের আমোগবৃতিতে প্রথম নির্ভরযোগ্য উল্লেখ খুঁজে পেয়েছিলেন।<ref>[https://books.google.com/books?id=X0JUwf2BXVAC&pg=PA50&lpg=PA50&dq=amarakosha+date&source=bl&ots=zeylMxatYp&sig=3uYsj8UjCcHDA_KTzRGYGX7HU7A&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwjUwJHki4fKAhXKKyYKHYScB1EQ6AEIIjAB#v=onepage&q=amarakosha%20date&f=false Literary and Historical Studies in Indology, Vasudev Vishnu Mirashi, , Motilal Banarsidass Publ., 1975, p. 50-51]</ref>
 
==লেখক==
২৩ নং লাইন:
 
==বিষয়বস্তুর সংগঠন==
প্রচলিত অর্থে এটি মূলত অভিধান নয়। এর প্রতিশব্দ কোষ, লিঙ্গানুসারে সাজানো। এতে সরল পদ্যে এক হাজার পাঁচশ শ্লোকে রয়েছে যা সহজেই মুখস্ত করা যায়। লিঙ্গ ভট্ট (দশটীকা), সুভূতিচন্দ্র (কামধেনু টীকা), সর্বানন্দ (টীকাসর্বস্ব, ১১৫৯-৬০), ক্ষীরস্বামী প্রমুখ পন্ডিত অমরকোষের টীকা রচনা করেছিলেন। এটি তিনটি কান্ডে বা খন্ডে বিভক্ত বলে একে 'ত্রিকান্ড' বা 'ত্রিকান্ডী' নামেও অভিহিত করা হয়।{{r|বাংলাপিডিয়া}}
 
==তথ্যসূত্র==