নিশির ডাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
FuadSourov (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
FuadSourov (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫০ নং লাইন:
শ্রীময়ী ও তার স্বামী নিজেদের বিয়ের দিন ফেরার পথে একটি ভয়ানক ও পরিত্যক্ত কালীমন্দিরের সামনে ফুটফুটে ছোট্ট মেয়ে তারাকে খুঁজে পায়। তারাকে দু'জনে মেয়ে হিসাবে দত্তক নেয়।কিছুদিন পরে এক ভীষণদর্শন তান্ত্রিক অঘোরনাথ তাদের বাড়ির দরজায় এসে উপস্থিত হয়। সে দাবি করে তারা তার হাতে তুলে দিতে হবে। কিন্তু শ্রীময়ী কিছুতেই রাজি হয় না। সে পুলিশকে ডাকে। অঘোরনাথ হাল ছাড়ে না, সে এক নিশিকে নিজের ক্রীতদাসী বানায়।সেই নিশি নানা ছলে বলে কৌশলে শ্রীময়ীর দেওরকে নিজের প্রেমের ফাঁদে ফাঁসিয়ে বিয়ে করে বাড়ির ছোট বউ হিসাবে প্রবেশ করে। নিশি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে, বাড়ির লোকজনকে বিভ্রান্ত করে। তার একটাই উদ্দেশ্য, ছোট্ট তারাকে তান্ত্রিক অঘোরনাথের হাতে তুলে দেওয়া। কিন্তু তারা উপরে রয়েছে ঈশ্বরের আশীর্বাদ। ফলে নিশি বারংবার বিফল হয়। তারা নিজেকে ও নিজের নতুন পরিবারকে রক্ষা করতে থাকে।এ ভাবেই শুভ ও অশুভ শক্তির মধ্যে দ্বন্দ্বের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলে গল্প। শ্রীময়ী পারবে তো অঘোরনাথ আর নিশির হাত থেকে নিজের ছোট্ট মেয়েকে রক্ষা করতে।
 
====ধারণা====
এই নিশিডাকনিশির ডাক কনসেপ্টটাবিষয়টি নিয়ে মানুষের মনে একটা ভীতি বরাবরের। আমরাপূর্বে, বাংলায় অনেকে একে অপরকে বলিবলতো, এক ডাকে সাড়া দিতে নেই, ওটা আসলে নিশির ডাক- এরকম আরও কত কী।… এগুলি আসলে সবই কুসংস্কার, ভ্রান্ত ধারণা। আর সেটা জেনেও আমরা বলি কথাগুলো। এবার এই অন্ধ বিশ্বাসকে সম্বল করেই টিভির পর্দায় আসছে এই ধারাবাহিক নির্মাণ করা হয়।
 
এই নিশিডাক কনসেপ্টটা নিয়ে মানুষের মনে একটা ভীতি বরাবরের। আমরা একে অপরকে বলি এক ডাকে সাড়া দিতে নেই, ওটা আসলে নিশির ডাক- এরকম আরও কত কী।… এগুলি আসলে সবই কুসংস্কার, ভ্রান্ত ধারণা। আর সেটা জেনেও আমরা বলি কথাগুলো। এবার এই অন্ধ বিশ্বাসকে সম্বল করেই টিভির পর্দায় আসছে এই ধারাবাহিক
 
== অভিনেতা/অভিনেত্রী ==