সংস্কৃতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎শব্দতত্ত্ব: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎সংজ্ঞায়ন: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
'''ব্যুৎপত্তি'''
 
প্রাচীন রোমের বাগ্মী [[সিসারো|সিসেরো]] তার তুসকালেনে ডিসপুটেশনস (''Tusculanae Disputationes)'' নামক গ্রন্থে প্রথম আধুনিক “সংস্কৃতি” ( "culture") শব্দটি ব্যবহার করেন, আত্মার চর্চা’র কথা বা (''"cultura animi)'' এর কথা লিখেন'',"''<sup>[৭]</sup>সেখানে তিনি একটি দার্শনিক আত্মার উন্নয়নে কৃষিভিত্তিক রূপক ( agricultural metaphor) ব্যবহার করেন, যেখানে পরমকারণবাদের (teleologically) দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে আত্মার চর্চা মানুষের উন্নয়নের সর্বোচ্চ সম্ভাব্য আদর্শ। স্যামুয়েল পুফেনডর্ফ ( Samuel Pufendorf) এই রূপকটিকে একই ধরণের অর্থ করে আধুনিক প্রেক্ষাপটে ব্যবহার করেছেন কিন্তু কখনোই এটি মানুষের সম্পূর্ণতার দর্শন বলে ধারণা করেন নি। তার ব্যবহার, এবং তার পরে বহু লেখক “''মানুষ কিভাবে উৎসগত বর্বরতা কাটিয়ে ওঠে'' , আর কিভাবে দক্ষতার মাধ্যমে পুরোপুরি মানুষ হয়ে ওঠে তা নির্দেশ করেন“<sup>[৮]</sup>
 
১৯৮৬ সালে দার্শনিক এডওয়ার্ড এস. ক্যাসে (Edward S. Casey) লেখেন, “ আদতে সংস্কৃতি শব্দটির মানে মিডেল ইংলিশে হচ্ছে “জমি চাষ করা, লাতিনে এই শব্দটি হচ্ছে কোলে(''colere)'' ‘বাস করা, যত্ন করা, চাষ করা, প্রাথনা করা’ এবং ''ধর্মীয় বিশ্বাস ও রীতি নীতি, ‘''কোন বিশ্বাস বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাস’ সাংস্কৃতিক হওয়া মানে হচ্ছে, একটি সংস্কৃতি থাকা, প্রগাঢ়তা নিয়ে কোন স্থানে বাস করে সে যায়গাটিকে চাষাবাদ করা-যায়গাটির দায়িত্বে থাকা, সেটিতে সাড়া দেওয়া, যত্ন সহকারে জমিটিতে যোগ দেওয়া।”<sup>[৯]</sup>