গুনেশিন কিজলারি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২০ নং লাইন:
হালুকের পরিবারে রানা (হালুকের বড় বোন), আহমেট ও ইনসি (আহমেটের স্ত্রী), আলী (প্রাক্তন স্ত্রীর পুত্র, সেভিলয়) এবং সাভাস (রানার দত্তক পুত্র) রয়েছে। সেভিলে বা সেভিলায়(হালুকের প্রাক্তন স্ত্রী) আলাদা থাকেন।
 
গুনেশ ও তার মেয়েদের আগমনের ফলে আলি ও সাভাসের জীবনে বড় সড় পরিবর্তন ঘটে।তাদের আগমনের ফলে হালুক ও তার পরিবারের গোপন কথা একের পর এক প্রকাশ পেতে থাকে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.turkishdrama.com/daughters-of-sun-gunesin-kizlari.html|শিরোনাম=Sunshine Girls - Daughters of Sun (Gunesin Kizlari) Tv Series|তারিখ=2015-08-11|ওয়েবসাইট=Turkish Drama|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-23}}</ref> সাভাস অন্যদের থেকে দূরে থাকে।হালুক নাজলির মাকে ধোঁকা দিচ্ছে এই সন্দেহে গোয়েন্দাগিরি করতে গিয়ে সাভাসের সাথে নাজলির ভাল সম্পর্ক তৈরি হয়।সে জানতে পারে সাভাস তার প্রাক্তন প্রেমিকা মেলিসার অন্তর্ধানের জন্য পুলিশের চোখে অভিজুক্ত।সবাই তাকে দোষী মনে করে।তার ব্যাপারে কুকথা বলে। এমন কি সে নিজে ও নিজেকে দোষী মনে করে।নিজেকে সে তাই সবার থেকে দূরে সরে রাখে। সে অনেক বার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল।মারত (মেলিসার ছোট ভাই) বোনের হত্যার প্রতিশোধ নিতে মারার চেষ্টা করে।তখন এ ব্যাপারে খোঁজ করে নাজলি ও সাভাস জানতে পারে মেলিসার অন্তর্ধানে সাভাসের দোষ নেই।মেলিসা জীবিত।মেলিসারজীবিত।সাভাস ও নাজলির প্রেমকাহিনি শুরু হ্য।কিন্তু এতে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় হালুক।এদিকে মেলিসা ও এসে হাজির হয়। যা ভুল বোঝার সৃষ্টি করে। কিন্তু সাভাস নাজলিকে ভালবাসার উত্তরে হ্যাঁ বলে।আবার বাঁধা হয়ে আসে রানা ও মেলিসা।তারা অনেক চেষ্টা করে তাদের সম্পর্ক ভাঙতে। মেলিসা বলে মেলিসার অন্তর্ধানে মের্টোগলু পরিবারের হাত আছে।
 
আলি (হালুকের ছেলে) অতিথিদের আসাতে সন্তুষ্ট নয় । সে সেলিনকে তার নতুন প্রতিপক্ষ হিসাবে টার্গেট করে।তুগচে সেলিনকে অপদস্ত করতে অংশীদার হয়। সে একসময় ইমরের প্রেমিকা ছিলেন কিন্তু তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। সেলিন প্লেবয় এমেরের প্রেমিকা হয়। কিন্তু সেলেনকে আলি দ্বারা চুমু খেয়েছে বলে তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। আলীর শৈশব সুখের ছিল না। সে কখনও তার বাবা বা মার ভালবাসা পায় নি। সেলিন আলীর পাশে দাঁড়ায় এবং তার সমস্যাগুলি শুনে। আলির মনে সেলিনের জন্য জায়গা তৈরি হয়। তবে আলী কীভাবে সেলিনের প্রতি তার অনুভূতি প্রকাশ করবে তা জানত না ।এর ফলে তাদের মধ্যে অনেক ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে তারা একে অপরের সাথে নিজেদের গোপন কথা ভাগ করে নেয় । আলী সেলিনকে তার পিতা (জাফর) এর থেকে রক্ষা করে। এর ফলে তাদের মধ্যে তীব্র প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ।