স্বরাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Habibshohag123 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
==স্বরাজ দল গঠনের পটভূমি==
 
১.অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার পরবর্তী রাজনৈতিক শূন্যতা:১৯২২ সারের ১২ ফেব্রুয়ারি গান্ধীজী অসগযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করলে সারা দেশে একটি রাজনৈতিক শূন্যতার সৃষ্টি হয়। গান্ধীজী, [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্তরঞ্জন দাশসহ]] অনেক নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ও অনেক নেতাই কারারুদ্ধ থাকায় রাজনীতিতে ঘোরতর অনিশ্চয়তার দেখা দেয়। মানুষ এ সময় ছিল আন্দোলনমুখী। গান্ধীর সঙ্গে চিত্তরঞ্জন,[[মতিলাল নেহেরু]] প্রমুখ নেতাদের মতবিরোধ তখন থেকেই চরম রুপ নেয়। কংগ্রেসের বিভিন্ন অধিবেশনে স্বরাজ প্রতিষ্ঠার মত ও পথ নিয়ে দ্বিধাবিভক্তি লক্ষ্য করা যায়।
 
২.কংগ্রেসের বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলন:[[কলকাতা|কলকাতায়]] ১৯২০ সালে কংগ্রেসের অধিবেশনে মহাত্মা গান্ধী পরিষদে প্রবেশের বিপক্ষে অবস্থান নেন। অন্যদিকে আলীপুর জেলে বন্দি থাকাকালেই চিত্তরঞ্জন দাশ ব্যবস্থাপক পরিষদে যোগদান করে সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগের কর্মসূচির রুপরেখা প্রণয়ন করেন। এ পরিকল্পনায় আইনসভা, স্বশাসিত সংস্থার নির্বাচন বয়কট না করে অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রম অচল করে দেয়ার মাধ্যমে স্বরাজ আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব ছিল। ১৯২২ সালের মে মাসে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]] অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলনে সভানেত্রী রুপে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের স্ত্রী বাসন্তী দেবী তার স্বমীর দেয়া প্রস্তাবের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। চিত্তরঞ্জন ও মতিরাল নেহেরু জুন মাসে কারামুক্ত হয়ে এ প্রস্তাবের পক্ষে জনমত গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। কংগ্রেসের নেতাদের মধ্যে [[হাকিম আজমল খান]], বিটল ভাই,প্যাটেল,জয়াকার প্রমুখ এ মতের সমর্থক ছিলেন।