গৌড়ীয় মিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
বকুল রায় (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
গৌড়ীয় মিশন [[গৌড়ীয় মঠ|গৌড়ীয় মঠের]] উত্তরাধিকারীদের মধ্যে একটি।যা ১৯২0১৯২০ থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান একটি বিখ্যাত সংগঠন। [[গৌড়ীয় মঠ|গৌড়ীয় মঠের]] প্রতিষ্ঠাতা ভক্তি সিদ্ধা‌ন্ত [[ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুর|সরস্ব‌তীর]] মৃত্যুর পর, পরিচালকগোষ্ঠী ও সন্ন্যাসীরা পরবর্তীতে অনন্ত বাসুদেব প্রভুকে পরবর্তী আচার্য হিসাবে নির্বাচিত করেন। কুঞ্জবিহারী বিদ্যাভূষণ (কুঞ্জ বাবু),গৌড়ীয় মঠের আজীবন সম্পাদক ও সভাপতি,এই সিদ্ধান্তের সাথে একমত হন নি ও নিজের পৃথক শাখা ( [[মায়াপুর|মায়াপুরের]] "শ্রীচৈতন্য মঠ" শাখা) তৈরি করেছিলেন। এভাবে অনন্ত বাসুদেব প্রভুকে পরে উত্তরাধিকারী পদ ছেড়ে দেওয়া ও একটি নতুন প্রতিষ্ঠান (প্রকৃতপক্ষে গৌড়ীয় মঠের নতুন করে নামকরণ) প্রতিষ্ঠা করতে বাধ্য করা হয় যা গৌড়ীয় মিশন হিসাবে পরিচিত হয়ে ওঠে। ১৯৪৮ সালে গৌড়ীয় মঠ কেন্দ্রগুলি দুটি গোষ্ঠীতে বিভক্ত করা হয় ও গৌড়ীয় মিশন কলকাতা [[বাগবাজার|বাগবাজারের]] জাদুঘরসহ মন্দির "গৌড়ীয় মঠ" নিজেদের কাছে রাখে। যা আজ গৌড়ীয় মিশনের সদর দপ্তর । {{sfn|Sherbow|2004|p=131}} <ref name="Jalakara">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bvml.org/contemporary/JD_tsots.html|শিরোনাম=The Sons of the Son: The Breakup of the Gaudiya Matha|শেষাংশ=Jalakara dasa|প্রকাশক=''Bhaktivedanta Memorial Library''|সংগ্রহের-তারিখ=5 December 2018|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181127083206/http://bvml.org/contemporary/JD_tsots.html|আর্কাইভের-তারিখ=২৭ নভেম্বর ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
 
পরবর্তীতে অনন্ত বাসুদেব প্রভু ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতীর কিছু শিক্ষার সমালোচনা শুরু করেন ।তিনি বিয়ে করেন,বৃন্দাবনে বসতি স্থাপন করেন, "বাবাজি"দের সাথে যোগ দেন ও [[বাংলা ভাষা|বাংলা]]<nowiki/>তে [[ছয় গোস্বামী|বৃন্দাবনের ছয় গোস্বামী]]<nowiki/>র লেখা অনুবাদ করেন।যা ধ্রুপদী গৌড়ীয় বৈষ্ণব কাজ । তার পরে মিশনের উত্তরাধিকারী হন ভক্তি কেবল ঔডুলোমি (১৯৫৩ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত) । পরবর্তী আচার্যগণ ভক্তি শ্রীরুপ ভাগবত (১৯৮২-১৯৯৩) এবং ভক্তি সুহৃদ পরিব্রাজক (১৯৯৩-২০১৮ । বর্তমান আচার্য ভক্তি সুন্দর সন্ন্যাসী মহারাজ।