করোনাভাইরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৭ নং লাইন:
==ইতিহাস==
করোনাভাইরাস ১৯৬০-এর দশকে প্রথম আবিষ্কৃত হয়। প্রথমদিকে মুরগির মধ্যে সংক্রামক ব্রঙ্কাইটিস ভাইরাস হিসেবে এটি প্রথম দেখা যায়। পরে সাধারণ সর্দিকাশিতে আক্রন্ত রোগীদের মধ্যে এরকম দুই ধরনের ভাইরাস পাওয়া যায়। মানুষের মধ্যে পাওয়া ভাইরাস দুটি ‘মনুষ্য করোনাভাইরাস ২২৯ই’ এবং ‘মনুষ্য করোনাভাইরাস ওসি৪৩’ নামে নামকরণ করা হয়।<ref name="pmid23202515">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |vauthors=Geller C, Varbanov M, Duval RE |তারিখ=November 2012 |শিরোনাম=Human coronaviruses: insights into environmental resistance and its influence on the development of new antiseptic strategies |সাময়িকী=Viruses |খণ্ড=4 |সংখ্যা নং=11 |পাতাসমূহ=3044–3068 |ডিওআই=10.3390/v4113044 |pmc=3509683 |pmid=23202515}}</ref> এরপর থেকে বিভন্ন সময় ভাইরাসটির আরো বেশ কিছু প্রজাতি পাওয়া যায় যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ২০০৩ সালে ‘এসএআরএস-সিওভি’, ২০০৪ সালে ‘এইচসিওভি এনএল৬৩’, ২০০৫ সালে ‘এইচকেইউ১’, ২০১২ সালে ‘এমইআরএস-সিওভি’ এবং সর্বশেষ ২০১৯ সাল চীনে ‘নোভেল করোনাভাইরাস’। এগুলোর মধ্যে অধিকাংশ ভাইরাসের ফলে শ্বাসকষ্টের গুরুতর সংক্রমণ দেখা দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.canada.ca/en/public-health/services/diseases/2019-novel-coronavirus-infection.html |শিরোনাম=2019 Novel Coronavirus infection (Wuhan, China): Outbreak update |ওয়েবসাইট=Canada.ca|তারিখ=2020-01-21 }}</ref>
* জ্বর
* অবসাদ
| |||