উবায়দুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
 
==শিক্ষাজীবন==
ঘুংগাদি মাদ্রাসায় একজন শিক্ষক মাওলানা শামসুল হক (র.) কাছে ফার্সি, মিজান-মনশাইবমুনশাইব ইত্যাদি প্রাথমিক কিছু কিতাব পড়েন। দুই বছর ছিলেন তিনি ঘুংগাদিতে। এরপর তিনি হবিগঞ্জে গিয়ে মাওলানা মুদ্দাস্সির আহমদ ও মাওলানা মুসির আলী (র.রঃ)এর কাছে কিছুদিন লেখা-পড়া করেন। ওরা দুজনই ছিলেন [[দারুল উলূম দেওবন্দ]] থেকে সনদপ্রাপ্ত বড় আলেম। অতঃপর ফিরে আসেন নিজ বাড়িতে এবং ভর্তি হোন পিতার প্রতিষ্ঠিত মুন্সিবাজার সংলগ্ন আয়ারগাঁও মাদ্রাসায়। কিছুদিন এখানে পড়ার পর।১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য চলে যান ভারতের উত্তর প্রদেশে অবস্থিত বিশ্ববিখ্যাত ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলূম দেওবন্দে। তিনি সেখানে ১৩৬২ হিজরি মোতাবেক ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে কাফিয়ার কাসে (বর্তমান বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর হিসেবে দশম শ্রেণী) ভর্তি হয়েছিলেন। নিজের ভাষ্যানুসারে তিনি কাস ছুওম পড়ে গিয়ে এই কাসেই আবার ভর্তি হয়েছেন। তিনি ১৯৪৭/৪৮ খ্রিষ্টাব্দ শিক্ষাবর্ষে [[দাওরায়ে হাদিস]], ১৯৪৮/৪৯ শিক্ষাবর্ষে [[দাওরায়ে তাফসির]] এবং ১৯৪৯/ ৫০ খ্রিষ্টাব্দ শিক্ষাবর্ষে ফনূনাতের কিতাবসমূহ পড়েন এবং খোশকতের মশক করেন। উল্লেখ্য যে, তিনি দাওরায়ে হাদিসের বার্ষিক পরীক্ষায় প্রতি বিষয়ে সমস্ত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ নম্বর লাভ করে দারুল উলূম দেওবন্দের ইতিহাসে বাংগালি ছাত্রদের মুখ উজ্জল করেছিলেন।
 
==কর্মজীবন==