বাংলা ভাষা আন্দোলনের পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর 1948১৯৪৮ সালে শুরু হয়। বাঙালিরা বাঙালিকে পাকিস্তানের জাতীয়বাংলা ভাষা করারআন্দোলন দাবিশুরু করেছিল,হয়। যখন পূর্ব পাকিস্তানি জাতীয় নেতারা চেয়েছিলেন কেবল উর্দুকেই[[উর্দু]]কেই জাতীয় ভাষা করা হোক।হবে, তখন বাঙালিরা [[বাংলা]]কে পাকিস্তানের জাতীয় ভাষা করার দাবি করেছিল। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি পূর্ব পাকিস্তানেরপাকিস্তানে পুলিশ শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ভিড়ে গুলি চালায় এবং চার জন নিহত হয়। পরের দিন [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]] এবং পুলিশ আবারও বিক্ষোভ হামলা করে যার ফলে বেশ কয়েকটিকয়েকজন মৃত্যুবরণ মৃত্যুকরেন ও আহত হয়।
ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের=
পাকিস্তানের সরকার ও সামরিক অভিজাতরা পূর্ব পাকিস্তানের হিন্দু সংখ্যালঘুটিকে পঞ্চম কলাম হিসাবে দেখতেন। পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পশ্চাদপদতার জন্যকারণ হিসেবে তারা হিন্দুদের দোষ দিয়েছে।দিতো। যৌথ ভোটারদের অধীনে ১৯ The০ সালের নির্বাচনটি কেবলমাত্র জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত সংখ্যালঘু সদস্যকেই পেয়েছিল। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় হিন্দুরা পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং বিহারীরা তাদের সমর্থন করেছিল। হিন্দুদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হিমায়িত হয়েছিল। [2]
এলজিবিটি অধিকার=
প্রাক্তন ব্রিটিশ colonপনিবেশিকঔপনিবেশিক আইনের অধীনে এলজিবিটি সম্পর্কগুলিসম্পর্কগুলো অবৈধ ছিল যা "অপ্রাকৃতঅস্বাভাবিক যৌনযৌনতা" হিসেবে নিষিদ্ধ করেছিল।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ==
গণহত্যা সম্পাদনা===
গণহত্যার অর্থ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সুরক্ষা স্থাপনা দ্বারা পূর্ব পাকিস্তানে নির্বাচনী গণহত্যা বোঝায়। Andাকাট্যাঙ্ক বহর নিয়ে আক্রমণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র এবং কর্মচারীদের মৃত্যুরনির্বিচারে ফলে ট্যাঙ্ক দিয়ে আক্রমণহত্যা করা হয়েছিল। সংবাদপত্র অফিস এবং হিন্দু পাড়াগুলিতে Pakistanাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী গুলি চালিয়েছিল।চালিয়ে মানুষ খুন [4]করেছিলো।
পাকিস্তান সুরক্ষা বাহিনীসেনাবাহিনী বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদজাতীয়তাবাদকে দূরবিলুপ্ত করার চেষ্টা করেছিল। এরএকারণে ফলে ১৯ 1971১১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের দু'দিন আগে 200২০০ জন বুদ্ধিজীবীকে তাদেরতাঁদের বাসা থেকে অপহরণ করে হত্যানিয়ে করাগিয়ে হয়েছিল,হত্যা ১৯করেছিলো। 1971১১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ডাক্তার, শিক্ষাবিদ, আইনজীবি, প্রকৌশলী ইত্যাদি সহ এক হাজারেরও বেশি বুদ্ধিজীবী নিহত হয়েছিল।▼
▲পাকিস্তান সুরক্ষা বাহিনী বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদ দূর করার চেষ্টা করেছিল। এর ফলে ১৯ 1971১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের দু'দিন আগে 200 জন বুদ্ধিজীবীকে তাদের বাসা থেকে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছিল, ১৯ 1971১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ডাক্তার, শিক্ষাবিদ, আইনজীবি, প্রকৌশলী ইত্যাদি সহ এক হাজারেরও বেশি বুদ্ধিজীবী নিহত হয়েছিল।
