এল. পি. জয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - নতুন অনুচ্ছেদ! |
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি! |
||
৭৮ নং লাইন:
[[১৯৩২ ভারত ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর|১৯৩২]] সালে ভারত দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড গমনের সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু, রাজনৈতিক কারণে [[বিজয় মার্চেন্ট]] ও চম্পক মেহতা’র<!-- Champak Mehta --> সাথে তিনিও এ সফরে যেতে রাজী হননি। এ সময়ে অধিকাংশ জাতীয় নেতৃবৃন্দ জাতীয় আন্দোলনে অংশগ্রহণের কারণে কারাগারে নিক্ষিপ্ত হন।
একমাত্রটি টেস্টটি ভারতের মাটিতে ইতিহাসের প্রথম খেলায় খেলেছিলেন। বোম্বে টেস্টে তিনি মাত্র ১৯ ও [[শূন্য রান|০]] রান তুলতে পেরেছিলেন। ১৯৩৬ সালে পুণরায় ইংল্যান্ড গমন করেন। তবে, ভাঙ্গা আঙ্গুলের কারণে সীমিত পর্যায়ে মাঠে নেমেছিলেন।
== অবসর ==
দক্ষ ও সাহসী দল নির্বাচক ছিলেন। ২৯ জানুয়ারি, ১৯৬৮ তারিখে ৬৫ বছর বয়সে মহারাষ্ট্রের বোম্বে এলাকায় এল. পি. জয়ের দেহাবসান ঘটে।▼
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর গ্রহণের পর ১৯৫০-এর দশকে জাতীয় দল নির্বাচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দক্ষ ও সাহসী দল নির্বাচক ছিলেন। তবে, ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে খেলাকালীন আর্থিক মতবিরোধে পদত্যাগ করেন। রঞ্জী ট্রফি প্রতিযোগিতার প্রত্যেক আসরে দ্রুতলয়ে শতরানের অধিকারী ব্যাটসম্যানকে তার নামানুসারে ট্রফি বিতরণ করা হয়।
== ব্যক্তিগত জীবন ==
ক্রিকেটারদেরকে বাণিজ্যিকভাবে চুক্তিবদ্ধ করার প্রেক্ষিতে এল. পি. জয়কে ইন্ডিয়া ইম্পেরিয়াল ব্যাংকে নিয়োগ দেয়া হয়। পরবর্তীতে ইন্ডিয়া স্টেট ব্যাংকে চলে যান। এখানেই তিনি জীবনের বাদ-বাকী সময় অতিবাহিত করেন। এরফলে, তার প্রিয় শখ ডাকটিকিট সংগ্রহের দিকে নিজেকে আরও যুক্ত করতে সহায়তা করে। ফলশ্রুতিতে, প্রথিতযশা ডাকটিকিট সংগ্রহকারী হিসেবে সুনাম কুড়ান। ব্যাংকে আসা প্রতিদিনের খামে আসা ডাকটিকিট তিনি করায়ত্ত্ব করতে সচেষ্ট হতেন। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের খামের দিকেই তার অধিক নজর ছিল।
▲
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
== আরও দেখুন ==
* [[ফিরোজ পালিয়া]]
* [[এম. জে. গোপালন]]
* [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী]]
* [[১৯৩২ ভারত ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর]]
== আরও পড়ুন ==
|