বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সংঘর্ষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
42.110.240.56 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3885738 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
42.110.240.56 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3885737 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৮ নং লাইন:
২০০১ সালের ১৮ এপ্রিল কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আবার সীমান্ত যুদ্ধ ঘটে। এই যুদ্ধে ১৮ জন ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী মারা যায়। কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের গ্রাম বড়াইবাড়িতে এই সংঘর্ষের পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক কঠিন সংকটের মুখে পড়ে। ভোররাত থেকে যুদ্ধ শুরু হয়ে টানা ছয়ঘন্টা যুদ্ধ চলার পর ভারতীয় বাহিনী পিছু হটে। ওই সময় দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে জরুরী কথাবার্তা চলছিল। কিন্তু তাতেও সংঘর্ষ থামেনি। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর বহু সদস্য নিহত হওয়ার পরই কেবল তারা পিছু হটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news/2012/03/120324_mhborderclash|শিরোনাম=চল্লিশে বাংলাদেশ|ওয়েবসাইট=BBC News বাংলা|ভাষা=bn-IN|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-18}}</ref> এই যুদ্ধে তিনজন বিজিবি সদস্য মারা যায়। তারা হলেন নায়েক সুবেদার ওয়াহিদুজ্জামান, সিপাহী মাহফুজার রহমান ও সিপাহী আব্দুল কাদের।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2016/04/17/348494|শিরোনাম=কাল রৌমারীর বড়াইবাড়ি দিবস {{!}} কালের কণ্ঠ|ওয়েবসাইট=Kalerkantho|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-18}}</ref>
 
== আখাউড়া যুদ্ধ ২০০৫ ==
== আখাউড়া যুদ্ধ প্রথমে বলে রাখা ভালো ভারতীয় আর্মি এতে অংশগ্রহণ না করায় একে কখনোই যুদ্ধ বলে সংঘর্ষ বলায় ভালো ২০০৫ ==
২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল আখাউড়া উপজেলার বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তের হীরাপুর গ্রামের সীমান্ত পিলার ২০২২/৩ এস এর নিকটে দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত যুদ্ধ ঘটে। ২০/২৫ জন সশস্ত্র বিএসএফ সদস্য এবং ৬০/৭৫ জন ভারতীয় নাগরিক সেদিন বাংলাদেশ সীমানার ৩০০ গজ ভেতরে হীরাপুর গ্রামে প্রবেশ করে। বিএসএফ ও ভারতীয় নাগরিকরা হিরাপুর গ্রামে ব্যাপক লুটতরাজ শুরু করে। গ্রামবাসী বাধা দিলে বিএসএফ গুলি করে। তখন উপস্তিত বিডিআর সদস্যদের সাথে গ্রামবাসী বিএসএফ এর সাথে সম্মুখ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। বিডিআর ও বিএসএফ এর মধ্যে সামনা-সামনি প্রায় ৪/৫ ঘন্টা তীব্রভাবে গুলি বিনিময় হয়। এই যুদ্ধে বিএসএফ এর কোম্পানী কমান্ডার, এ্যাসিটেন্ট কমান্ড্যান্ট শ্রী জীবন কুমার গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এছাড়া কনষ্টেবল কে কে সুরেন্দার গুলিবিদ্ধ হয়। শেষে বিএসএফ কোম্পানী কমান্ডারের লাশ ও আহত কনষ্টেবলকে ফেলে রেখে বাংলাদেশের ভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। পরবর্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ২ জনকে বাংলাদেশ রাইফেলস পদক, ৩ জনকে প্রেসিডেন্ট রাইফেলস পদক খেতাবে ভূষিত করেন। এটিই হলো বিডিআর এর সর্বোচ্চ সম্মান পদক। এছাড়া ৮ জনকে ডিজি’র কমেনডেশন মেডেল প্রদান করা হয়। ২৪ শে ফেব্রুয়ারী ২০০৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক রাইফেলস সপ্তাহ- ২০০৯ প্যারেড শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে বিডিআর এর সর্বোচ্চ পদক “বাংলাদেশ রাইফেলস্ পদক” (বিআরএম) দেওয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://frontlinebd.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6-%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a7%80%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4-%e0%a6%af%e0%a7%81/|শিরোনাম=বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত যুদ্ধ ২০০৫|শেষাংশ=হিমু|তারিখ=2018-01-14|ওয়েবসাইট=Frontline Bangladesh|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-18}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জানুয়ারি ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>