বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সংঘর্ষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
42.110.240.56 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3885747 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
42.110.240.56 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3885746 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন:
'''বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সংঘর্ষ''' বলতে বুঝানো হয় বাংলাদেশ ও ভারতের সীমানারক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া যুদ্ধকে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ৪,১৫৬ কিমি (২,৫৮২ মাইল) লম্বা আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে। এটা বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ভূমি সীমানা, যার মধ্যে আছে [[আসাম|আসম]] ২৬২ কিমি (১৬৩ মাইল), [[ত্রিপুরা]] ৮৫৬ কিমি (২৭৫ মাইল), [[মিজোরাম]] ১৮০ কিমি (১১০ মাইল), [[মেঘালয়|মেঘালয়া]] ৪৪৩ কিমি (২৭৫ মাইল) এবং [[পশ্চিমবঙ্গ]] ২,২১৭ কিমি (১,৩৭৮ মাইল)। এই সীমান্তে বিভিন্ন সময় দুই দেশ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। যেহেতু এগুলোতে ভারতীয় সেনা অংশগ্রহণ করে নি তাই এগুলো কে যুদ্ধ না র্ষ সংঘর্ষর্ষ বলাই ভালো ।
 
== পাদুয়া সংঘর্ষযুদ্ধ ২০০১ ==
:''বিস্তারিত দেখুন : [[২০০১ বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সংঘর্ষ]]''
২০০১ সালের এপ্রিল মাসের তৃতীয় সপ্তাহে [[বাংলাদেশ রাইফেলস]] (বর্তমান বিজিবি) ও ভারতের [[বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স]] (বিএসএফ) মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। যা দুই দেশের মধ্যকার দুর্বলভাবে চিহ্নিত আন্তর্জাতিক সীমান্তে সংগঠিত হয়েছিল। ২০০১ সালের ১৫ এবং ১৬ এপ্রিল সিলেট সীমান্তে পদুয়ায় এবং ১৯ এপ্রিল পুনরায় পদুয়া সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের সাথে বিডিআরের সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়। এই তিনটি যুদ্ধেই বাংলাদেশের সে সময়ের বিডিআরের জোয়ানরা বিজয় অর্জন করে। ১৯৭১ সালের অর থেকে বাংলাদেশের অধ্যুষিত এলাকা পাদুয়ায় বিএসএফ নানা অবৈধ কর্মকান্ড চালিয়েছে বলে বাংলাদেশ অভিযোগ করে আসছিলো। সর্বশেষে বিএসএফ সেখানে অবৈধভাবে রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু করে। কিন্তু আন্তর্জাতিক আইন এবং ভারত-বাংলা সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী সেখানে রাস্তা বানানো আইন পরিপন্থি কাজ। বাংলাদেশ বারবার নিষেধ করা সত্ত্বেও তারা রাস্তা বানানোর কাজ চালাতে থাকে। এমতাবস্থায় তৎকালীন বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) পাদুয়া করে দখল নেয়। এই ঘটনার ২ দিন পর পাদুয়া থেকে ৮০ কি.মি. দূরে বাংলাদেশের সীমান্তে ঢুকে বিডিআরের বারইবাড়ি ঘাঁটিতে ভারি অস্ত্রসহ হামলা চালায় বিএসএফ। কিছুক্ষণ পর বিডিআর পাল্টা আক্রমণ শুরু করলে যুদ্ধ শুরু হয়। প্রায় ২ দিন ব্যাপী এই যুদ্ধে দুই বাংলাদেশি বিডিআর সদস্য নিহত হন এবং এর বিপরীতে ১৬ জন বিএসএফ সদস্য নিহত হন বলে ঢাকা থেকে জানানো হয়। পরবর্তীতে দিল্লি এবং ঢাকার মধ্যস্থতায় বিষয়টি মীমাংসিত হয় এবং যুদ্ধ সমাপ্তি লাভ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/?post=82958-বিএসএফ-এর-পাদুয়া-হত্যকান্ড|শিরোনাম=বিএসএফ-এর পাদুয়া হত্যকান্ড|ওয়েবসাইট=The Daily Sangram|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-18}}</ref>